জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Anumegha: মিঠাই ধারাবাহিকে টিআরপি বাড়ল এবার মিষ্টির আগমনে! শাক্যকে সরিয়ে দর্শকদের মন জয় করল ছোট্ট অনুমেঘা! আপনিও কি ওর ফ্যান?

মিঠাই-মিষ্টির আগমনে আবার নতুন করে সেজে উঠেছে মোদক পরিবার। এতদিন মিঠাই-মিঠির দুষ্টু-মিষ্টি ভরা অভিনয় ছিল দর্শকদের প্রিয়। এবার এদের সাথে যুক্ত হল ছোট্ট মিষ্টি। যার মিষ্টি মিষ্টি কথা, স্পষ্টবাদী অভিনয়, দুষ্টুমিতে ভরা কাজ আবারও মন কাড়ল দর্শকদের। জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল ‘মিঠাই’।

প্রথম থেকে এখনও পর্যন্ত দর্শকদের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছে এই ধারাবাহিক। আর এই মিঠাই-এর মৃত্যুর পরই দর্শকদের মন ভেঙে যায়। মিঠাই-কে ফিরিয়ে আনার দাবি জানাতে শুরু করে সকলে। আর তা শুনেই হয়তো লেখিকা মিঠাই-এর মতো দেখতে মিঠির প্রবেশ করিয়ে ফের মন ভালো করে দেয় সকলের।

তারপর শুরু হয় মিঠি আর মিঠাই-সিডের ছেলে শাক্যকে নিয়ে ধারাবাহিকের গল্প। তবে মিঠি মিঠাই-এর মতো দেখতে হলেও দর্শকের মন মিঠাই-এর দিকেই পড়ে থাকে। দর্শক মিঠাই-কেই চায়। তাই ধারাবাহিকে মিঠিকে নিয়ে একটার পর একটা ট্র্যাক যতই লেখা হতে থাকে, ততই দর্শকদের মনের মধ্যে ক্ষোভের পরিমাণ আরও বাড়তে থাকে। শেষমেশ দর্শকদের এই চাহিদার মাঝখানে পড়ে নির্মাতারাও হয়তো তাদের গল্পের বদল আনে।

মিঠাই-এর এন্ট্রির প্রথম প্রোমোতে দেখা যায়, সিদ্ধার্থর অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে, আহত সিদ্ধার্থকে হঠাৎ এক ঘটি জল এগিয়ে দেয় একটি বাচ্চা মেয়ে। সিদ্ধার্থ তার পরিচয় জানতে চাইলে সে বলে, সে মিষ্টি। এরপরই একজন অন্ধকারে লন্ঠন হাতে মিষ্টিকে খুঁজতে আসে। তারপরে আলোতে এলেই দেখা যায় সে মিঠাই। উচ্চেবাবুকে দেখে সে কিছুটা চমকে যায়। আর সেখানেই শেষ হয়ে যায় প্রমো।
May be an image of 1 person and indoor

এরপরই ছোট্ট মেয়ে মিষ্টি সিডের বন্ধু হয়ে যায়। ছোট্ট মেয়েকে দেখে অনেকেই মনে করেছেন এটা উচ্ছেবাবু আর মিঠাই-এরই আরেকটা মেয়ে। যদিও তা সম্ভব নয়। ছোট্ট মিষ্টির চরিত্রে অভিনয় করছে অনুমেঘা। আগেও তিনি ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। মিষ্টি-র এক্সপ্রেশনে মাতৃহারা সকলে। এক ভিক্ত মিষ্টিকে নিয়ে একটি পোস্ট শেয়ার করেন।
May be a close-up of 1 person, child and standing

তিনি লেখেন, “মিষ্টি-র এক্সপ্রেশনগুলো মারাত্মক, অনবদ্য! এতটুকুন একটা মেয়ে! অথচ কি দারুণ অভিনয় করে! একদম পরিস্থিতি অনুযায়ী পারফেক্ট এক্সপ্রেশন দেয়। আবার ভয়েস মডুলেট করে পরিস্থিতি অনুযায়ী একদম পারফেক্টলি। ইমোশনাল সিনে ভয়েস, মুখভঙ্গির পরিবর্তন সবকিছুই অসাধারণ ছিলো। প্রত্যেকটা শব্দের উচ্চারণ একদম পরিস্কার, কথায় কোনো জড়তা নেই। ওভারঅল অসাধারণ বললেও কম হবে।”

Mouli Ghosh