জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

পণপ্রথার বিরুদ্ধে সোচ্চার হল মুমু দিদি! সুমনের মায়ের চড় মারতে যাওয়া হাত ধরে ফেলল মুমু,আবার সামাজিক শিক্ষা দিল এই পথ যদি না শেষ হয়

প্রতিবারের মত এবারেও নতুন করে সামাজিক শিক্ষা দিল জি বাংলার আরে এক ধারাবাহিক।হয়তো মাঝে মাঝে গল্পের গরু গাছে উঠে যায় কিন্তু এমন অনেক সামাজিক শিক্ষা দেয় যে গুলো দেখতে সাধারণ মানুষের খুব ভালো লাগে।

এর আগে উড়ন তুবড়িতে কন্যাসন্তানের জন্ম নিয়ে খুব সুন্দর একটা দৃশ্য রাখা হয়েছিল যেখানে কন্যা সন্তান জন্মানোকে শুভ বলে ব্যাখ্যা করে ভীষণ মনকাড়া বক্তব্য রেখেছিলেন লাবনী হালদার।এছাড়া আমাদের এই পথ যদি না শেষ হয় ধারাবাহিকটি বারংবার আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে এসেছে সমাজের বিভিন্ন ভাল দিক গুলো আর ফের একবার এই ধারাবাহিকে দেখানো হবে নতুন আর এক সামাজিক শিক্ষা।

আমরা দেখেছি মুমু দিদির বিয়ে নিয়ে একটা অশান্তি সৃষ্টি হতে চলেছে। সুমনের বাবা মা বোন অত্যন্ত অসভ্য এবং নির্লজ্জের মত পণ চেয়েছে সরকার বাড়ি থেকে এবং এর জন্য তারা ঘুরিয়ে মনের ওপর অনেক মানসিক চাপ সৃষ্টি করছে। অত্যন্ত শিক্ষিত মুমু দিদিও তাদের মানসিক চাপে বিভ্রান্ত হয়ে তাদের মন মত কাজ করার চেষ্টা করে গেছে এতদিন তবুও মুমুর থেকে জিনিসপত্র টাকা পয়সা লুটে গেছে সুমনের বাড়ির লোকজন।

তবে আজকে হবে ধামাকাদার এপিসোড।ইতিমধ্যেই আমরা স্ক্রল প্রোমোতে দেখতে পেয়েছি পণপ্রথার বিরুদ্ধে সোচ্চার হবে মুমু দিদি।আজকের পর্বে দেখা যাবে উর্মি উচিত কথা শুনিয়ে দেবে সুমনের মাকে আর তাকে সুমনের মা যখন চড় মারতে যাবে মুমু হাতটা ধরে ফেলবে। মুমুর চোখ দিয়ে তখন আগুন জ্বলছে। আজ মুমু প্রতিবাদ করবে এতদিন তার সঙ্গে ঘটে আসা অন্যায়ের।

পণপ্রথা একটা অত্যন্ত ঘৃণ্য বিষয় যা আইনত অপরাধ হলেও এখনও ভারতবর্ষে বিদ্যমান।সরাসরি টাকা-পয়সা চাওয়া হয় না অনেক ক্ষেত্রে কিন্তু ঘুরিয়ে জিনিসপত্র দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয় মেয়েদের বাড়িকে। আবার কিছু জায়গায় তো আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পণ নেওয়া হয়। ভয়ে চুপ থাকে মেয়ের পরিবার। এবার এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াল উর্মি আর মুমু। যা দেখে ধন্য ধন্য করছেন নেটিজেনরা।

Piya Chanda