জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

পরিস্থিতির শিকার হয়ে পরিণয়ে আবদ্ধ হল আনন্দী-আদিদেব! ভালোবাসায় ভরা নাকি কন্টকে পরিপূর্ণ কিরকম হতে চলেছে তাদের দাম্পত্য?

এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে স্টার জলসা, জি বাংলা, সান বাংলার মতো প্রথম সারির জনপ্রিয় সব চ্যানেলগুলিতে চলছে নতুন নতুন সব ধারাবাহিক। আর অবশ্যম্ভাবী নতুন ধারাবাহিককে জায়গা দিতে পুরনোর বিদায়। কিছুদিন আগে যেমন জি বাংলার পর্দায় শুরু হয়েছে নতুন ধারাবাহিক আনন্দী। এই ধারাবাহিকটি অত্যন্ত অল্প সময়ে বাঙালি দর্শকদের মন জিতে নিয়েছে।

আর এই ধারাবাহিকের মধ্য দিয়েই আবারও টেলিভিশনের পর্দায় ফেরেন ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ খ্যাত অভিনেত্রী অন্বেষা হাজরা। জি বাংলার পর্দায় এই পথে যদি না শেষ হয় ধারাবাহিকটি শেষ হয়ে যাওয়ার পর বেশ কিছুটা বিরতি নিয়েই স্টার জলসার পর্দায় সন্ধ্যাতারা ধারাবাহিকে ফেরেন এই অভিনেত্রী। এরপর ফের একবার জি বাংলায় অন্বেষা। বিপরীতে এই পথ যদি না শেষ হয় খ্যাত নায়ক ঋত্বিক মুখার্জী।

আনন্দীর জীবনে আদির উদয়

বলাই বাহুল্য, দীর্ঘদিন ধরেই জি বাংলার অন্বেষা ভক্তরাও উদগ্রীব ছিলেন অভিনেত্রীকে ছোটপর্দায় দেখার জন্য। ভক্তদের আবদার রেখে অন্বেষা ফিরলেন নতুন চরিত্র নিয়ে। উল্লেখ্য, এই ধারাবাহিকে এক নার্সের চরিত্রে দেখা যাচ্ছে ধারাবাহিকের নায়িকা আনন্দীকে। নায়ক আদিদেব চিকিৎসক। মানুষের কাছে সে ভগবান। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে মুখোমুখি হয়েছে আনন্দী-আদিদেব। মূলত আদিদেবের ঠাকুরমার দেখা শোনার জন্য রাখা হয়েছে আনন্দীকে।

কিন্তু হঠাৎই সংকট নেমে আসে আনন্দীর জীবনে। হঠাৎ করেই তার বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন। আনন্দীর দাদা-বৌদিও তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। তারা সম্পত্তির লোভে আকৃষ্ট। এই অবস্থায় ছেলের দায়িত্ব পালন করতে হয় আনন্দীকে। কিন্তু নন্দিনীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মা’রা যায় আনন্দীর বাবা। আদিদেব আনন্দীর বাবাকে বাঁচিয়ে তুললেও ষড়যন্ত্রের কারণে মৃত্যু হয় তার। আর এই বিরাট পৃথিবীতে একেবারে একা হয়ে যায় আনন্দী। যদিও তার দিকে কুনজর রয়েছে অনেকের।

আনন্দীকে বিয়ে করল আদিদেব

জি বাংলা তরফে আজ এই ধারাবাহিকের একটি প্রোমো প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, জোর পূর্বক বিয়ে হচ্ছে আনন্দীর। আর তখনই সেখানে তাকে বাঁচাতে ছুটে যায় আদি। সে ধরে আনন্দীকে নিয়ে সোজা নিজের বাড়িতে চলে আসে। এরপর সবাই তাকে আনন্দীকে নিয়ে আসার কারণ জিজ্ঞাসা করলে সে বলে আনন্দী বাইরে সুরক্ষিত নয়। এরপর আনন্দীর পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন উঠলে তখন‌ই আদি ঠাকুরের পা থেকে সিঁদুর নিয়ে আনন্দীর সিঁথি রাঙিয়ে দেয়। কেমন হতে চলেছে আদি-আনন্দীর নতুন জীবন?

TollyTales NewsDesk