জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

দক্ষিণ ভারতে নতুন ষড়যন্ত্রের জাল! মন্দির যাওয়ার পথে মৃ’ত্যুফাঁদ, বসুদেবের উপর হা’মলার চেষ্টা করেও ব্যর্থ শিরীনের লোক! সদাশিবের বাড়িতে নৃ’শংস হ’ত্যা, পারুল বুঝে গেল কে করছে এসব! পারুলদের জীবন এবার চরম বিপদে?

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘পরিণীতা’র (Parineeta) আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, দক্ষিণ ভারতে পৌঁছে গেছে পারুলরা। তাদের ক্ষতি নাকি দূরে থেকে সম্ভব নয়, তাই শিরীন আর তার মাও সেখানে উপস্থিত হয়েছে। কিছু লোক ভাড়া করে শিরীনের মা, সর্বক্ষণ ক্ষতি করার চেষ্টা করছে পারুলের।

সন্ধেবেলা হোটেলে বসে পারুলরা আলোচনা করছে, পারুলের বাবা রায়ানকে জানতে চান কোনও অসুবিধা হচ্ছে নাকি। যেহেতু অন্য জায়গার খাওয়ার খেতে সমস্যা হতে পারে, তাই বসুদেব সঙ্গে করে মুড়ি, চিড়ে, নাড়ু ইত্যাদি নিয়ে এসেছেন। রায়ান সেসব খাবে না বলতেই, পারুল অপমান শুরু করে।

বসুদেব খুব বকে পারুলকে, রায়ানের সঙ্গে সব সময় এমন ব্যবহার করার জন্য। তারপর পারুল সদাশিব বাবুকে ফোন করতেই তিনি বলেন, একটা জরুরী কাজে বাইরে বেরিয়েছেন রাত আটটার পর তার বাড়ি পৌঁছে যেতে। তিনি ঠিকানাও দিয়ে দেন পারুলকে। বসুদেব জানাই যেহেতু হাতে সময় আছে, আশেপাশে মন্দির থাকলে ঘুরে আসা যেতে পারে।

তিনজন মিলে রাস্তায় বেরোতেই বিপদের মুখে পড়ে। আসলে শিরীনের মা তার লোকেদের বলে পারুলের বাবাকে শেষ করে দিতে। এদিকে রায়ানকে ফোন করে শিরীন ব্যস্ত রাখে, সেই ফাঁকে একটা গাড়ি বসুদেবকে এসে ধাক্কা মারার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। পারুল বুঝে যায়, মায়ের সঙ্গে যোগ আছে এই ঘটনার।

বাবাকে হোটেলে রেখে সদাশিবের বাড়িতে রওনা দেয় পারুল। ওদিকে পারুলও আসবে বলে সদাশিব সব তথ্য আগে থেকেই গুছিয়ে রাখছিলেন, হঠাৎ বাড়িতে দু’ষ্কৃ’তীদের হা’মলা হয়। বুকে গু’লি করে বাড়ির পরিচারিকা এবং সদাশিবকে হ’ত্যা করে তারা। দেখা যায় তারা শিরীনের মায়ের পাঠানো লোক।

এরপর কম্পিউটার এবং আলমারি থেকে সমস্ত নথি নষ্ট করে দেয় তারা। পারুলরা পৌঁছাতেই পুলিশ দেখে কারণ জানতে চাইলে শোনে যে সদাশিবের মৃ’ত্যু হয়েছে। পারুল এবার বুঝে যায় যে, তার মায়ের খোঁজে বেরিয়েছে বলেই একের পর এক বাধা। আতঙ্কে রায়ান কলকাতা ফিরে যেতে চাইলেও পারুল নিজের সিদ্ধান্তে অনর।

Piya Chanda

                 

You cannot copy content of this page