জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Mithai: ওমি আগারওয়ালের মরে যাওয়ার মিথ্যা নাটক হয়ে গেল ফাঁস! সিদ্ধার্থের কাছে পড়বে ধরা, আজকের টানটান পর্ব মিস করবেন না

মিঠাই ধারাবাহিকে দিনের পর দিন নতুন নতুন চমক এসেই চলেছে। টিআরপি ধরে রাখতে ধারাবাহিকে আসছে একের পর এক টুইস্ট। ফলে বজায় থাকছে দর্শকদের আকর্ষণ এবং আগ্রহ।

কিছুদিন আগে দেখানো হয়েছিল মিঠাইয়ের বুকে গুলি লেগেছিল এবং সেই গুলিটি করেছিল তাদের শত্রু ওমি আগরওয়াল। এই ঘটনায় বাড়িতে শোকের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। দশকরাও হাউমাউ করে কেঁদে দিয়েছিল এপিসোড দেখার পর। কারণ তারা বুঝতে পারছিল না আদৌ মিঠাই সুস্থ হয়ে ফিরে আসবে কিনা।

যদিও তারপর দেখা যায় মোদক পরিবার এবং উচ্ছে বাবুর একান্ত প্রয়াসে মিঠাই জীবিত ফিরে আসে। তবে তার জ্ঞান ফিরতে কিছুটা সময় লাগে এবং সুস্থ হতেও সময় লাগবে এমনটা জানিয়েছে ডাক্তার। এরপর যথারীতি মিথাই এর জ্ঞান ফিরে এবং তাকে বাড়িতে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করে সিদ্ধার্থ।

মিঠাই বাড়িতে আসার পরে তার যাবতীয় যত্ন নিজের হাতে করছে উচ্ছে বাবু। অন্যদিকে নিপা আর রুদ্রর বিয়ে হয়ে যায়। নিপার বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয় মিঠাইকে সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য। তবে এত কিছু করে ও ক্ষান্ত হয়নি ওমি আগরওয়াল। তাই আবার নতুন ফন্দি এঁটেছে সে।

এবার ছদ্মবেশে হাজির হয়েছে মিঠাই আর উচ্ছে বাবুর ক্ষতি করতে। আজকের পর্বের একটি আপডেট তুলে ধরা হলো আপনাদের জন্য। আজকের পর্বে প্রথমেই দেখা যায় নিপা রুদ্রের জন্য কফি বানিয়েছে এবং সেটা খেয়ে টেস্ট করতে হয় রুদ্রকে। রুদ্র বলে এমন কফি আগে সে কখনো খায়নি।

এদিকে সিদ্ধার্থ মন খারাপ করে বসে রয়েছে এবং সেটা নজরে পড়ে রাজিবের। তাই মিঠাইয়ের হাতে কফিটা দিয়ে সবাই বাইরে চলে যায় যাতে সে সিডকে মানিয়ে নিতে পারে। কিন্তু এরপরেই উঠছে বাবু তার মিঠাইকে জড়িয়ে বুকে টেনে নেয় এবং বলে তার খুব চিন্তা হচ্ছে কারণ সবাই বলছে ওমি আগরওয়াল মারা গিয়েছে কিন্তু তার মনে হচ্ছে একটা গন্ডগোল আছে।

পরের দিন ডক্টর বোস উচ্ছে বাবুকে ফোন করে এবং বলে তার সহকারী মিঠাইয়ের চেকআপ করতে আসবে। মিঠাইয়ের হাতের ব্যান্ডেজ খুলে দেওয়া হবে। বাড়িতে খুশির আবহাওয়া তৈরি হতেই হঠাৎ করে কলিংবেল বাজে এবং উচ্ছেবাবু দরজা খুলে দেখে একজন বয়স্ক মানুষ দাঁড়িয়ে রয়েছে। তাকে দেখে সিড নমস্কার করে।

উচ্ছেবাবু লোকটিকে জিজ্ঞাসা করে তার পরিচয় কিন্তু ওমি আগারওয়াল মুখ খোলে না। কাকাই আসতেই সে বলে সে হারাধনের ছেলে মনিন্দ্র। এটা শুনে কাকাই খুব খুশি হয়ে যায়। সবাই আপ্যায়ন করে তাকে ভেতরে বসায়। তবে সিদ্ধার্থের সন্দেহ কিন্তু এতেও কমেনি। ওমি আগারওয়াল সবাইকে নিজের গল্পে মশগুল করে রাখে।

Nira