জি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো মিঠাই। সেই ধারাবাহিকের সপ্তাহের প্রথম দিকে ভীষণ মজা হয়েছিল কিন্তু বর্তমানে আবার সাজা শুরু হয়েছে। আবার ঝামেলা শুরু হয়েছে আর এর পেছনে রয়েছে আদিত্য আগারওয়াল।
ভাইয়ের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে সে এসেছে। এসে এলাকার কাউন্সিলরের সঙ্গে যোগাযোগ করে মনোহরাকে শেষ করে দিতে চাইছে। মিঠাই সেদিন তাদেরকে ভাগিয়ে দিয়েছিল। তাই এবার প্রমীলা লাহা রেগে গিয়ে ফাঁসিয়ে দিতে চাইছে সিদ্ধেশ্বর মোদককে। সেজন্যে তাদের বাড়িতে সোনার বার রেখে এসেছে এবং পুলিশ দিয়ে এবার সিল করে দিল মনোহরা আর ধরে নিয়ে গেল দাদাইকে।
আর এখানেই প্রশ্ন উঠেছে যে বারবার পরিবারের সদস্যদের জেলে পাঠায় কেন নির্মাতারা? পাড়ার লোক কিছু বলে না? গত বছর গেল মিঠাই এই বছর গেল পিসেমশাই (যদিও অপরাধী) সিদ্ধার্থ তারপরে দাদাই। একজন নেটিজেন লিখেছিলেন যে এই সব নিরাপরাধ মানুষদের জেলে না পাঠিয়ে বরং রাজীব নন্দাকে পাঠাতে। বিনা কারণে মনোহরাতে পড়ে থাকে।
তবে একজন নেটিজেন গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা লিখেছেন। ‘নতুন ট্র্যাক খুব কষ্টকর
কিন্তু বাস্তবতা তুলে ধরেছেন লেখিকা.এই ট্র্যাক টা সবচেয়ে আলাদা আর খুব ইমোশনাল। তারা আজ মনোহরা ছাড়া বাড়ি ছাড়া।মাঝে মাঝে ট্র্যাক চেঞ্জিং এর দরকার পড়ে। মিঠাই এর অনেক ট্র্যাক এসেছে তার থেকে এটা সবচেয়ে আলাদা একটা ট্র্যাক। ভালোর পরে যেমন খারাপ আসে, ঠিক তেমনি খারাপের পর ভালো আসে।এইসব নিয়ে তো একটা সংসার আর একটা সিরিয়াল।দেখতে থাকুন সবাই ।
এইরকম আমাদের আশেপাশে অনেক হয়। অনেকেই চায় পুরানো বাড়ি ভেঙে ফ্ল্যাট করতে। অনেক পাড়ার কাউন্সিলর এসে সেইসব বাড়িতে বলে যে আপনার আশেপাশের সব বাড়ি দিয়ে দিয়েছে শুধু আপনার বাড়ি টা বাকি আর ওখানে কিন্তু সেই সব বাড়ির লোকজন তারা রাজি হয় না। আর তখনই শুরু হয় অন্য কোনো প্লান ঠিক যেরকম প্রমিলা লাহা করলো। গতকাল এপিসোডে একটা জিনিস লেখিকা দেখিয়ে দিলো চেনা/ অচেনা মানুষ কে একা রেখে কোথাও যেতে নেই, গেলে তারা যে কোনো সময় যা খুশি তাই করে যেতে পারে। ঠিক যেরকম কলের মিস্ত্রি টা করলো।