জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক গুলির মধ্যে মিঠাই যে অন্যতম এবং শীর্ষে রয়েছে তা বলাই বাহুল্য। ধারাবাহিক শুরু হওয়ার সময় থেকে বরাবর দর্শকদের মন জয় করে এসেছে মিঠাই, উচ্ছে বাবু এবং অন্যান্য চরিত্রগুলি। তাই বরাবর টিআরপি ফলাফল ভাল হয় এই ধারাবাহিকের।
তবে সম্প্রতি চ্যানেল কর্তৃপক্ষ প্রায় এক মাসের ওপর হয়ে গেল ধারাবাহিকের নতুন পর্বের জন্য আগে থেকে কোনও প্রোমো আনছে না। তাই কোনওরকম প্রচার ছাড়াই পরপর শীর্ষস্থানে থাকা কঠিন ব্যাপার। বর্তমানে ধারাবাহিকের পর্বগুলি বেশ জমজমাট হয়ে উঠেছে।
এখন মোদক পরিবারে ছেলে এবং মেয়ে দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। জামাইরা সব চলে গেছে বাড়িতে এবং রুদ্র ফিরে এসেছে। ললিতা আন্টির জন্যে ঠাম্মি রেগে আছে দাদাইয়ের ওপর আর দাদাই বলেছে মেয়েরা হলো যত নষ্টের গোড়া। ব্যাস, আর দেখে কে! সঙ্গে সঙ্গে লেগে গেলো আগুন।
ছেলেরা বারবার বলছে তারা উৎসব করবে। বাইরে থেকে অর্ডার দেবে আর খাবার খাবে। যদিও সিড এগুলো ভালোবাসছে না। সে মিঠাই রানীকে চোখে হারাচ্ছে। ভাগাভাগিতে একটুও অংশগ্রহণ করতে চায়নি সিদ্ধার্থ। কিন্তু রাজীবদা আর দাদাই জোর করে তাকে ডেকে নিয়েছে। তাই মিঠাই উপরে উঠে চলে যাওয়ার সময় সে হাঁ করে দেখছিল স্ত্রীকে।
তবে এর মধ্যে মিঠাইয়ের সেটে নাকি একটি বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটে গেল। এই দুর্ঘটনার ফলে হাত পুড়ে গেছে তোর্সার। ডান হাতের অনেকটা অংশ পুড়ে গেছে বলে জানা গেছে। সঙ্গে সঙ্গে হাতে পেস্ট লাগানো হয়েছে।
ছবি ভাইরাল হয়েছে। এই প্রথমবার টেসবুড়ির জন্য দুঃখ প্রকাশ করছে দর্শকরা। ছবিটির ব্যাকগ্রাউন্ড দেখে বোঝা যাচ্ছে এটি শুটিং ফ্লোরে তোলা। হাতে গরম কফি পড়ে গিয়ে হয়ে যেতে পারে অথবা মিঠাই এবং সিদ্ধার্থ রান্নাঘরে যখন থাকে তখন বড় জা লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতে আসে। তখনই এমন দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। তবে যাই হোক এই প্রথমবার সকলে টেসবুড়ির জন্য প্রার্থনা করছে।
