জি বাংলার এখন বেশ চর্চিত ধারাবাহিক হল সোহাগের জল। যদিও ধারাবাহিকের নাম থেকে প্লট এমনকী টাইমিং সব নিয়েই বেশ চর্চায় থাকতে হয়। আর হবে নাই বা কেন! গল্পের মোড়ই টানা হয়েছে এমন দিকে। বাংলার বৌ’দি কালচারকে ভালগার করার পদ্ধতি অবলম্বন করলে ধারাবাহিক নিয়ে ট্রল তো হতেই হবে।
হ্যাঁ হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় দেদার ট্রল হচ্ছে সোহাগ জলের আদরের বেণী বৌদি। শুধু ট্রল নয়, “সেরা বৌদি” খেতাবও জিতে নিয়েছেন। আর হবে নাই বা কেন! রাতের দিকে স্লট বলে বেশ রাতের জমকালো প্লটও তৈরি করছেন নির্মাতারা।
বেণী বৌদি বিধবা। নিজের জীবনের পরবর্তী ধাপে এগিয়ে না গিয়ে বার বার গায়ে ঢলে পড়তে থাকেন ঠাকুরপোদের। আর এই নিয়েই সিরিয়ালের নাম থেকে শুরু করে প্লট, সব নিয়ে একেবারে দেদার ট্রল। কখনও সোশ্যাল মিডিয়ায় এর নাম পাল্টে করে দেওয়া হচ্ছে “দুপুর ঠাকুরপো”, আবার কখনও নাম দিয়ে দেওয়া হচ্ছে “পর’কীয়ার জল”। তবে বলার যথেষ্ট কারণ আছে।
ধারাবাহিক দেখে এটা স্পষ্ট শুভ্র ঠাকুরপোর প্রতি বেণী বৌদির দুর্বলতা একটু বেশিই। তাই যখন তখন রাত বিরেতে গল্পের ফাঁদ পেতে বসে। আবার শুভ্রর বউয়ের অপছন্দ হওয়া সত্বেও বারবার সিগা’রেট এগিয়ে দেয়। আরও কত ধরনের সব ট্রিকস।
যদিও শুভ্র খুব স্পষ্টভাবেই বুঝিয়ে দেয় যে তাঁর বৌদির প্রতি বিন্দুমাত্র কোনও টান নেই। বরং চুক্তির খাতিরে হলেও শুভ্রের নিজের বউ জুঁইয়ের প্রতি একটা টান তৈরি হতে থাকে। কিন্তু গণ্ডগোল আরও বাঁধে যখন বিধবা বৌদি প্রেগ’ন্যান্ট হয়ে পড়ে। পেটে কার বাচ্চা আছে বেণী বৌদি। সেই রহস্যেরও উন্মোচন হয়। জানা যায়, শুভ্রর জেঠতুতো দাদা সৌম্যর সঙ্গে পর’কীয়ায় লিপ্ত। আর ব্যাস, এরপর আর ট্রল হওয়া থেকে কে আটকায়!