বর্তমানে মনোহরা এখন খুশির আমেজে ভাসছে। তার কারণ সদ্য বিয়ে হয়েছে রুদ্র নীপার। অনেক ঝুট ঝামেলা করে গোডাউনে গিয়ে বিয়ে দেওয়া হয়েছে দুজনের এবং সেটা কিছুতেই মেনে নেয়নি কাকিমা।
আজকে তো আমরা দেখতে পাবো যে কাকিমা রাগ করে চলে গেছিল তবে তারপর রুদ্র নিজের বিশ্বস্ত পুলিশ অফিসারকে দিয়ে তাকে খুঁজে এনে মনোহরাতে হাজির করে।সবাই কাকিমাকে দোষারোপ করলেও কাকিমারা দিক দিয়ে যদি ভেবে দেখা যায় তাহলে একজন মা তার ছেলে এবং মেয়ের বিয়ে নিজের মনের মতো দিতে পারেননি এবং তার মতামতকে উপেক্ষা করেই সকলে নিজেদের মতো সিদ্ধান্ত নিয়ে ছেলে মেয়ের বিয়ে দিয়ে দিয়েছে।এবার রুদ্র আর পিংকি খুবই ভালো মানুষ কিন্তু যদি তারা ভুল মানুষ হত তখন আবার উল্টে সুলতার ঘাড়েই কিন্তু দোষ চাপিয়ে দিত সকলে।যাই হোক কাকিমা আজকেও রেগে থাকবে কিন্তু আগামীকাল সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে আশা করা যাচ্ছে। কিন্তু এর মধ্যেই আমরা আগামীকাল দেখতে পাবো দুর্ধর্ষ এপিসোড।
মিঠাইয়ের ঘরেই বসেছে ফুলশয্যার রাতের আসর। মনোহরাতে একটাই তো ঘর আছে, আর তো কোন ঘর নেই। সেখানে সকল কাপল রয়েছে যদিও রাজীব আর দিদিয়াকে দেখা যাচ্ছে না। সিদ্ধার্থ গান ধরবে রোমান্টিক এবং মিঠাই ডিরিম দেখতে শুরু করবে। পিংকি স্যান্ডির মধ্যে রোমান্স দেখা যাবে, রোমান্টিক হয়ে পড়বে শ্রী রাতুলও। আবার অন্যদিকে নীপা আর রুদ্রের মধ্যেও তৈরি হবে আবেগঘন মুহূর্ত।
তবে যে মুহূর্তের জন্য আমরা অপেক্ষা করে আছি সেটাও কালকে দেখা যাবে। এমনিতেই টুকরো সিধাই মুহূর্ত আমরা বিয়ের সময় দেখে ফেলেছি তবে কালকে আমরা ভীষণ রোমান্টিক দৃশ্য দেখব এটাও দেখতে পাবো যে আদৃতের এক্সপ্রেশন অনেকটাই উন্নত হয়েছে। অনেকে বলছেন যে আসলে এখানে দিদিয়া উপস্থিত নেই তো তাই মিঠাইয়ের প্রতি রোমান্টিক এক্সপ্রেশন দিলেন নন্দা গোল গোল করে চোখ পাকাবে না হয়তো। সেজন্যে নিশ্চিন্ত মনে আদৃত অভিনয় করছে নিজের সেরাটা দিয়ে।তবে একই ঘরে বসে সব ভাই-বোনেরা কাপল রোমান্স করছে এটা একটা দেখার মতো দৃশ্য হবে আগামীকাল।