বাঙালি হবে অথচ চায়ের পোকা হবে না এরকম হয় নাকি? চায়ের কাপে সকাল বিকাল তুফান না তুলে বাঙালির ভাত হজম হয় না। চা মানেই বাঙালির আলাদা একটা ইমোশন। চায়ের সঙ্গে আবার তেলেভাজা আলাদাই কম্বো।তবে বাঙালি সাধারণত চিনি দিয়ে ঘন দুধ চা পছন্দ করে। আবার কিছু জন আবার এলাচ লবঙ্গ দিয়ে মশলা চা খায় তবে গ্রিন টি খেতে খুব একটা ভালবাসে না বাঙালি।
তবে এখন স্বাস্থ্য সচেতনতার যুগ তাই ইয়ং জেনারেশন গ্রিন টি’তেই মজে রয়েছে। আমাদের মিঠাইয়ের উচ্ছে বাবুও কিন্তু কোষো কোষো(মিঠাইয়ের ভাষায়) গ্রিন টি খায়। তবে গতকালের এপিসোডে কামাল করে দিয়েছে উচ্ছেবাবুজি।
তারকাটা তারক তাদেরকে বাড়ি ঢুকতে দেয়নি কারণ মাঝরাতে তারা দরজা খুলবার জন্য ঢিল ছুঁড়ে মেরেছিল তারকের বারান্দায়। তাই সারারাত বাইরে কাটিয়েছে মিঠাই আর উচ্ছে বাবু। আর তখনই ঘটিয়েছে অভাবনীয় কান্ড।
মাঝরাতে বাড়ির সামনের চায়ের দোকান খুলে সিদ্ধার্থ নিজের হাতে বানিয়েছে মিঠাইয়ের জন্য দুধ চা। যারা গতকালের এপিসোড মিস করেছেন তাদের নিশ্চয়ই এই লাইনটা পড়ে চোখ ছানা বড়া হয়ে গেছে। দৃশ্যটা দেখেই তো আমাদেরই চোখ ছানাবড়া হয়ে গেছে। যারা এই এপিসোড দেখেছে তারা বিশ্বাসই করতে পারছে না।
তারা বলছে যে একদিন এমন আসবে উচ্ছে বাবুজি নিজের হাতে মনোহরাও বানাতে শুরু করবে। এক বছরের মধ্যে কাঠখোট্টা ছেলেটাকে পুরো বদলে দিল আমাদের ঝলমলে ঝিল্লি মিঠাই রানী।