জি বাংলার ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’ (Chirodini Tumi Je Amar) ধারাবাহিকের আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, রাজলক্ষ্মী তার সুন্দরী মায়ের আওয়াজ শুনে ছুটে যান তার কাছে। আর্যর পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করে বলতেই, তারা সুন্দরী মা দুটো চাঁপা ফুল দিয়ে রাজলক্ষ্মীকে বলেন, আর্যর মাথায় ছুঁয়ে দিতে।
তারা সুন্দরী মা বলেন, আর্যর যাওয়ার সময় হয়নি কিন্তু যাকে নিয়ে রাজলক্ষ্মী ভাবছে না, সে অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। তাড়াতাড়ি করে আর্যর কাছে গিয়ে মাথায় সেই ফুল ঠেকাতেই জ্ঞান ফিরে পায় আর্য। প্রথমেই সে বারবার অপর্ণার নাম করতে থাকে। রাজলক্ষ্মীরও মনে পড়ে, সত্যিই তো অপর্ণা কোথায়!

অপর্ণা যেভাবে বাড়ি দিয়ে বেরিয়ে গেল, সবার আগে তারই হাসপাতালে পৌঁছানোর কথা। রাজলক্ষ্মী কিঙ্করকে খোঁজ নিতে বলে, দরকারে যেখান থেকে পারে যেন অপর্ণাকে খুঁজে নিয়ে আসে কারণ আর্যর এখন ওকেই দরকার। কিঙ্কর অপর্ণার বাড়ি গিয়ে দেখে, অপর্ণার মা-বাবা তাদের মেয়েকে নিয়ে খুব দুশ্চিন্তা করছেন।
তার মধ্যেই কিঙ্কর অপর্ণাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, কথাটা জানিয়ে আরও চিন্তা বাড়িয়ে দেয়। এরপর দেখা যায় তারা সুন্দরী মা কিছুতেই যজ্ঞের আগুন জ্বালাতে পারছেন না, তিনিও খুব বিচলিত অপর্ণাকে নিয়ে। হঠাৎ অপুর মা-বাবা তার কাছে উপস্থিত হয়ে উত্তরের দাবি করেন। অপুকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, সেই কথাও জানান।
আরও পড়ুনঃ আবারও ঐতিহাসিক রূপে দেখা যাবে অভিনেতা সায়ক চক্রবর্তীকে? ‘রাণী ভবানী’র রাজপাটে তাঁর চরিত্র ঘিরে কৌতূহল চরমে!
তারা সুন্দরী মা বলেন, তিনিও কিছুই বুঝতে পারছেন না। কিন্তু অপুকে যে খুঁজে আনবে, সে নিয়েই অসুস্থ। অপুর বাবা-মকে দেরি না করে আর্যর কাছে যেতে বলেন তিনি। এদিকে দেখা যায়, একটা অন্ধকার ঘরে অপু পড়ে আছে। অনেকগুলো লোক পাহারা দিচ্ছে, হঠাৎ সেখানে উপস্থিত মেঘরাজ। আর্য কি পারবে এই অবস্থায় অপুকে বাঁচাতে?