জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Mir: রেডিওর চাকরি ছাড়ার পর অর্থাভাব মীর-এর! এবার ট্রামের কন্ডাক্টারের কাজে নামলেন! অবাক নেট দুনিয়া

সকালবেলা ঘুম ভাঙলেই একটা সময় যাঁর গলা শোনা যেত, বলা যায় আজও সকালম্যান বললেই তাঁর নামই সবার মনে পড়ে। সকলের ঘরের ছেলে সে। তাঁর গলার স্বর, রসিকতা সকলের মন মাতিয়ে রাখত সর্বদা। তিনি কে? সেটা আলাদা করে বলার প্রয়োজন নেই। তিনি হলেন আমাদের মীর দা।

‘গপ্পো মীরের ঠেক’-এ রয়েছেন এখনও সেই মীর আফসার আলি। প্রতি সপ্তাহেই কিছু না কিছু চমক নিয়ে আসেন তিনি। মানুষের হৃদয় স্পর্শ করবে, এমনই কিছু গল্প নিয়ে আসেন তিনি। এমনিতেই তাঁর স্বর, শব্দের ভাণ্ডার, মানুষকে মনখুলে বাঁচতে শেখায়। তাঁর ভক্তের সংখ্যা হয়তো গুনে শেষ করা যাবে না।

তাঁর কণ্ঠে গল্পো শোনা যেন চাক্ষুস চোখের সামনে ঘটে যাওয়া দৃশ্য। প্রতিবারই নানা ঘরানার গপ্পো নিয়ে হাজির হন তিনি। প্রতিদিনই তাঁর কণ্ঠে গল্প শোনার জন্য সকলে রীতিমতো আবদার করেন প্রত্যহ। একটা গল্প শুনতে শুনতেই মানুষ পরেরটার জন্য আবেদন করে। গত ২৮ বছর ধরে বাংলার অন্যতম সেরা রেডিও চ্যানেলের ‘সকালম্যান’ হিসেবে আমরা তাঁর কণ্ঠ শুনে এসেছি।

অবশেষে মীরের ছুটি নিয়েছেন সেই রেডি থেকে। চাকরি ছাড়ার পর তিনি নিজের একটি ভেনচার শুরু করেন ‘গপ্পো মীরের ঠেক’। সেই ৯৪ সাল থেকে তিনি এই কাজ করে আসছেন। তাই তিনি নিজের মতো করে নিজের কিছু করার চেষ্টা করলেন। শ্রোতাদের গুছিয়ে গল্প শোনানোর এটাই এক মাধ্যম।

কিন্তু হঠাৎ কি হল তাঁর? চাকরি ছেড়ে ট্রামের কন্ডাক্টার। হ্যাঁ, কলকাতার বুকে এমনই এক ছবি ধরা পড়ল। যা দেখে অবাক সকলে। কিন্তু কেন? তাহলে কি চাকরি ছাড়ার পর অন্য চাকরি পাচ্ছে না মীর? না না, এতো ভাবার কিছু নেই। আসলে একটি একটি বিজ্ঞাপনের ছবি। তিনি সব রকমে বিজ্ঞাপন করতে এগিয়ে থাকেন। আর কোনও বিজ্ঞাপনের জন্যই তাঁর এরূপ ছবি তোলা। আর সেই ছবি পোস্ট হতেই ভাইরাল হয়ে পরে।

Piya Chanda