জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Didi No 1: এত টাকা থাকতেও কেন শাড়ির ব্যবসা করতে হচ্ছে রচনা ব্যানার্জিকে? কিসের অভাব? দিদি নাম্বার ওয়ানে দিলেন চমকে দেওয়া জবাব

রচনা ব্যানার্জি। নিজেই একটা নাম নিজেই একটা পরিচয়। পর্দা থেকে বহুদিন আগেই বিদায় নিলেও এখনো দর্শকদের মনে রয়ে গিয়েছেন তিনি। দিদি নাম্বার ওয়ান এই জনপ্রিয় অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে নিজেকে অন্য রূপে মেলে ধরেছেন রচনা। আর এই রূপে নায়িকার সুখ্যাতি অভিনেত্রী হিসেবে তার খ্যাতির থেকে অনেক বেশি।

রোজ বিকেল হলেই বেশিরভাগ বাড়ির মহিলারা টিভির পর্দা খুলে বসে পড়েন রচনা ব্যানার্জিকে দেখতে এবং তার মিষ্টি কথা শুনতে। এই অনুষ্ঠানের টিআরপি বুঝিয়ে দিয়েছে এর সাফল্য কতটা আর সঞ্চালিকা হিসেবে রচনা ব্যানার্জি কতটা সফল সেটাও। রচনা বরাবর অনুষ্ঠানে সাধারণ নারী হোক বা সেলিব্রিটি নারী সকলকেই অনুপ্রেরণা দেন নিজের কথার মধ্যে দিয়ে। তার মধ্যে দিয়েই আরো হাজার হাজার মহিলা দর্শকদের কাছে পৌঁছে যান তিনি এবং তার বার্তা।

৪৭ পেরিয়েও এভারগ্রীন রচনা ব্যানার্জী, নতুন বছরে রইল অভিনেত্রীর সৌন্দর্যের  গোপন রহস্যগুলি

মহিলা মহলের মধ্যে বেশ নাম ডাক রয়েছে রচনার। আর এবার এর বাইরে গিয়ে আরো একটি পরিচিতি তৈরি করেছেন তিনি নিজের ব্যবসা খুলে। শাড়ির ব্যবসা শুরু করেছেন রচনা। বেশি দিনের নয় সেই ব্যবসা। তবে তারকা রচনা ব্যানার্জীর এই ব্যবসার কথা জানতেই হু হু করে ছড়িয়ে পড়ে সেই খবর। রচনাস ক্রিয়েশন নামক শাড়ির বুটিক খুলেছেন তিনি।

rachana banerjee claimed selling sarees secure her future : 'নায়িকা হয়েও  শাড়ির ব্যবসা করেন কেন?', মোক্ষম জবাব দিলেন রচনা | Indian Express Bangla

অভিনেত্রী এবং সঞ্চালিকা রচনার রূপে গুনে যতটা মুগ্ধ মানুষ ততটাই বিরক্ত নায়িকার এই নতুন ব্যবসার ফলে। প্রচুর মানুষের বিরাগভাজন হয়েছিলেন তিনি প্রথমে। অনেকেই বলেছিল অভিনেত্রী গরীবের পেটে লাথি মারছেন আবার কারোর দাবি ছিল গড়িয়াহাটে যে শাড়ি ৬০০ টাকায় বিক্রি হয় সেটা রচনার কাছে দাম ৬০০০ টাকা। কিন্তু এত টাকা-পয়সা থাকতেও কেন শাড়ির ব্যবসা করতে হলে রচনাকে?

গরিবের পেটে লাথি মেরে শাড়ির ব্যবসা', পুজোর আগে সঞ্চালনা ছেড়ে নতুন পেশায়  রচনা ব্যানার্জী! Rachana Banerjee Saree Business Rachana's Creation  Exhibition

নিজের মঞ্চ দিদি নাম্বার ওয়ানে এই নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি। অভিনেত্রী দাবি যারা কটাক্ষ করে তাদের নিয়ে তিনি ভাবেন না। কারণ তারা কেউ তাকে এক পয়সা দিয়ে সাহায্য করবে না। প্রথম যখন তিনি কাজ শুরু করেছিলেন ৪০০ টাকা পেতেন। আজ সম্পূর্ণ নিজের যোগ্যতা এবং নিজের পরিশ্রমে এই জায়গায় এসেছেন। তিনি মনে করেন একটা বয়সের পর বিনোদনের জগতে কাজ কম পাবেন। তখন নায়িকার ভরসা হবে এই ব্যবসা। তাই এখন থেকেই এই বিকল্প পথ বেছে নিলে ক্ষতি কী?
নায়িকার বাবাও এতে রাজি হয়েছিলেন। তাই তিনি মনে করেন মহিলারা তার সঙ্গে নিজেদেরকে একাত্ম্য করতে পারবে।

Nira