জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Lakkhi Kakima: শেষের পথে সিরিয়াল কিন্তু দুঃখ ভুলে শাড়ি-ব্লাউজ ছেড়ে ছোট পোশাকে লক্ষ্মী কাকিমা! “বেশরম দিদি”, ভিডিও দেখে বলছে লোকে

বাংলা টেলিভিশনের একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী হলেন অপরাজিতা আঢ্য। একদিকে নিজের অভিনয় গুণ এবং সৌন্দর্যের জন্য তিনি দর্শকদের দারুন পছন্দের একজন অভিনেত্রী। বর্তমানে তাকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে জি বাংলার ‘লক্ষ্মী কাকীমা সুপারস্টার ‘ধারাবাহিকে লক্ষ্মী কাকিমার ভূমিকায়। তবে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতেও খুব বেশি সক্রিয়। প্রায় দিন নানা রকম আধুনিক পোশাকে ধরা দেন অভিনেত্রী।

সম্প্রতি এমনই ভাবে দেখা গেল অভিনেত্রী। তার শুটিংয়ের ব্যস্ততা কাটিয়ে শহরের কোন এক নিশিঠেকে দেখা গেছে অপরাজিতাকে। আর সেখানে তাকে মেতে উঠতে দেখা গেল ‘বেশরম রং’-এর আমেজ। তবে অভিনেত্রীকে সকলে কিন্তু টিভির পর্দায় একদম ঘরোয়া বউ হিসেবে দেখে অভ্যস্ত। কখনো আটপৌরে শাড়ি, সিঁথি ভর্তি সিঁদুর এবং কপালে টিপ কিভাবে টিভির পর্দায় ধরা দেন অভিনেত্রী। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাকে দেখে চেনা যায়। সম্প্রতি তাকে দেখা গেল লাল রঙের ড্রেস, কাঁধ ছোঁয়া কোঁকড়া চুলে একেবারে অন্য সাজে।

Serial Update: স্লট বদলেও রক্ষে নেই! 'পঞ্চমী'র ছোবলে ১১ মাসেই বন্ধ হচ্ছে  লক্ষ্মী কাকিমা সুপারস্টার? - Exclusive: Is Zee Bangla's Lokkhi Kakima  Superstar going off air? this what ...

শাহরুখ খান এবং দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত পাঠানের গান ‘বেশরম রং’ গানটি নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি সম্প্রতিকালে। তবে সেইসঙ্গে দারুন জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই গান। এখন সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই শোনা যাচ্ছে শাহরুখ দীপিকার এই গান। এবার সেই গানের তালে নেচে উঠতে দেখা গেল পর্দার লক্ষ্মী কাকিমাকে।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Aparajita Adhya (@adhyaaparajita)

এইসব আনন্দের মুহূর্ত গুলি কে ক্যামেরাবন্দি করে অনুরাগীদের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ার ভাগ করে নেন অভিনেত্রী। এর আগে বহুবার অভিনেত্রীকে না না জায়গায় গিয়ে ছবি এবং ভিডিও আপলোড করতে দেখা গেছে। তাকে অনুরাগীরা প্রশংসায় ভরিয়েও দেয় এই সব ফটো এবং ভিডিওতে। এবারেও একজন লিখেছেন, ‘কাজ অনেক সময়ে আনন্দ এনে দেয় না। কিন্তু কাজ ছাড়া আনন্দ পাওয়া যায় না।’অন্য এক অনুরাগী কমেন্ট বক্সে একজন লিখেছেন, ‘আপনাকে খুব সুন্দর লাগছে দিদি। নাচটাও বেশ ভাল।’ অন্য জনের বক্তব্য, ‘নতুন বছরের আগাম শুভেচ্ছা। এ রকম আনন্দেই থাকুন সারা জীবন।’

Nira