জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

মিথ্যা অভিযোগ আর দমনচেষ্টার বিরুদ্ধে দাঁড়ালো অপু! অপু নিজের জীবন ঝুঁকি নিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করলেও, দোষী বানানো হলো তাকে! আর্য আশঙ্কাজনক অবস্থার মাঝেও অপুর পাশে দাঁড়িয়ে!

জি বাংলার ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’ (Chirodini Tumi Je Amar) ধারাবাহিকের আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, থানায় উপস্থিত হয়েছে অপু ওই মেয়েটিকে গুন্ডাদের কাছ থেকে উদ্ধার করে। অপু মেয়েটির হয়ে অভিযোগ দায়ের করতে চায়। পুলিশ বলে, সেটার জন্য মেয়েটার বয়ান লাগবে। ইতিমধ্যেই মেয়েটির কাছে কারোর একটা ফোন আসে, যেটার পর মেয়েটি আর অভিযোগ করতে চায় না।

উল্টে অপুকেই দোষী সাজাতে শুরু করে সে। মেয়েটি জানায়, ওই ছেলেগুলো তার দাদার মতো এবং রাত হয়ে যাওয়াতে তাকে বাড়ি পৌঁছে দিতে চেয়েছিল। এই কথা শুনে অপুর সাথে মিলে মেয়েটিকে উদ্ধার করা অটো চালকও রেগে যান। তিনি মেয়েটিকে বলেন বয়ান পাল্টাতে, কারণ অপু ছেলেগুলোকে নিজের জীবনের ঝুকি নিয়ে মেরে তাঁকে উদ্ধার করেছে। তখন মেয়েটি জানায়, অপুর অটোর সঙ্গে ছেলেগুলোর বাইক ধাক্কা লেগেছিল।

Zee Bangla Serial Chirodini Tumi Je Amar Today Episode 14 Aug

তারপরেই নাকি অপু অশান্তি শুরু করে এবং তাদের খুব মারে। অপু কিছুতেই বুঝতে পারে না, কেন মেয়েটি মিথ্যে বলছে। ততক্ষণে মেয়েটির বাবাও এসে হাজির হন থানায়। তিনিও নিজের মেয়েকে সমর্থন করে, সব দোষ অপুর ঘাড়ে চাপিয়ে দেন। উনি এত খারাপ কথা বলতে থাকে অপুর নামে যে অর্ক নিজেকে ঠিক রাখতে পারে না, লোকটিকে মারতে যায় অর্ক। রাজলক্ষ্মী কিছুতেই বুঝতে পারেন না, অপর্ণাকে কেউ কিছু বললে কেন অর্ক এমন করে।

শেষে অপর্ণা গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। এদিকে আর্যর অবস্থা এখনও আশঙ্কাজনক। ডাক্তার ঝুঁকি নিয়ে আবারও ইনজেকশন দেয়, এরপর কিছুটা সুস্থ হয় আর্য। ততক্ষণে মানসী এসে অর্জকে জানায় যে থানায় অনেক বড় বিপদে পড়েছে অপু, আর্য ছাড়া কেউ তাকে বাঁচাতে পারবে না। আর্য আবার নিজের প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে অপর্ণাকে বাঁচাতে যায়। এদিকে থানায় সেই গুন্ডারা এসে আপনার নামে অভিযোগ লেখাতে চায়।

পরে এলাকার কাউন্সিলর এসেও একই কথা বলেন। তিনি জানান তার এলাকার সম্পূর্ণ সুরক্ষিত বরং অপুই সব সমস্যার কারণ। পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে দেখে অপুর মা তাকে ক্ষমা চেয়ে নিতে বললেও, অপু অন্যায়ের সঙ্গে আপোষ করতে রাজি নয়। এদিকে কাউন্সিলরের কথা মত গ্রেফতার করা হচ্ছে, অপুকে এমন সময় হাজির হয় আর্য। আর্যকে দেখে কাউন্সিলর যে ভয় পেয়েছেন, তা তার মুখেই স্পর্শ।

Piya Chanda