জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘পরিণীতা’র (Parineeta) আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, বসু বাড়িতে বিজয়া এবং গোপাল-রুক্মিণীর উপলক্ষে অনুষ্ঠান চলছে। অন্যদিকে শিরীন আর তার মা ফন্দি করছে, কিভাবে পারুলকে দক্ষিণ ভারত যাওয়া থেকে আটকানো যায়।
কুখ্যাত ডাকাত দলকে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনে শিরীনের মা আর বলে সুযোগ বুঝে ভয় দেখিয়ে সব টাকা পয়সা লুট করে নিতে যাতে পারুল আর কোথাও যেতেই না পারে। অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায় ডাকাত দল ব’ন্দুক নিয়ে সবার উপর হা’মলা করে। ঠাম্মির মাথায় ব’ন্দুক ধরে সোনা-দানা, টাকা-পয়সা, সব দিয়ে দিতে বলে।
পারুল রায়ান টাকা আনতে যায়, তাদের পেছনেও একজন ব’ন্দুক ধরে থাকে। রায়ান সুযোগ বুঝে তাকে শায়েস্তা করে আর পারুল বলে যেহেতু ডাকাতরা সবার ফোন নিয়ে নিয়েছে, কোনভাবে পুলিশের সাথে যোগাযোগ করতেই হবে তাই রায়ানের স্যাটেলাইট ফোনটা দরকার।
রায়ান জানায় সেটা খারাপ হয়ে গেছে। পারুল তাও চেয়ে পাঠায়, এরপর কোনরকমে ঠিক করে সেটা পুলিসকে খবর দেয়। এদিকে বাড়ির বাকিরা ততক্ষণে বাকি ডাকাতদের কুপোকাত করে ফেলেছে। পুলিশ এসে তাদের ধরে নিয়ে গেলেও একজন পারুলের সাহস দেখে ডাক্তার দিদির সঙ্গে তুলনা করে।
আরও পড়ুনঃ “আজকের প্রজন্ম অনেক বেশি প্রলোভনের মধ্যে দিয়ে বড় হচ্ছে…ঔদ্ধত্যকেই স্মার্টনেস ভাবতে হবে, নাহলে পিছনে পড়ে যাবে!” “ঋদ্ধি অনেক ভাগ্যবান, ভালো সময়ে জন্মেছে!”— প্রযুক্তির ছায়ায় একাকীত্বই বর্তমান প্রজন্মের আসল শত্রু, বলছেন কৌশিক সেন!
এই নামটা পারুলের খুব চেনা, কারণ এটা তার মায়ের নাম। পারুল লোকটাকে সবটা জানতে চায়, কিন্তু লোকটা কিছুই বলতে পারে না। পরদিন সকাল হতেই পারুল বাবা আর রায়ানকে নিয়ে দক্ষিণ ভারতের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ে। শিরীনের মা কিছু লোক ভাড়া করে পারুলের বাবাকে শেষ করে দেওয়ার জন্য।