জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘পরিণীতা’র (Parineeta) আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, পারুল রায়ান বসু বাড়িতে ফিরে আসতেই, রায়ানের মা আর কাকি পারুলের মাকে নিয়ে কটূক্তি করতে থাকেন। টগর পর্যন্ত বলে যে পারুলের বংশে দোষ আছে, কারণ পারুলও ডাকাতের মেয়ে।
অনেকক্ষণ এসব সহ্য করার পর, প্রথমে পারুল টগরকে চড় মেরে শিক্ষা দেয়। পরে রায়ানের মা আর কাকিকেও বুঝিয়ে দেয় নিজের অবস্থান। দাদু এদিকে পারুলকে বলেন, সামনেই ইউনিভার্সিটির ফাইনাল পরীক্ষা। তাই পারুলকে এবার প্রথম হতেই হবে, নিজের এবং মৃ’ত মায়ের সম্মান ফিরিয়ে আনতে।
রায়ান জানায়, এবার প্রথম হবে সে। রায়ান আরও বলে, পারুলকে মায়ের খোঁজে সাহায্য করেছে কিন্তু দু’জনের মধ্যে যে প্রতিযোগিতা সেটা শেষ হয়নি। বরং পারুলের মুখোমুখি দাঁড়াবে বলে সিদ্ধান্ত নেয় রায়ান। পরদিন ইউনিভার্সিটিতে পরীক্ষার কথা উঠতেই, সব ছাত্র-ছাত্রীরা চিন্তায় পড়ে যায় এত তাড়াতাড়ি কি করে সব পড়বে ভেবে।
রায়ান সবাইকে বোঝায় যে, বেশি চিন্তা না করতে। পরে দেখা যায় পারুল মন দিয়ে পড়াশোনা করছে, ওদিকে রায়ান বারবার পারুলের কাছে এসে বিরক্ত করছে। এদিকে টগর রিল বানিয়েই যাচ্ছে, মল্লার কিছুতেই পড়তে পারছে না এত শব্দে। ইউনিভার্সিটিতেও সবাই জোর কদমে লেগে পড়েছে, পরীক্ষার প্রস্তুতিতে। অন্যদিকে, আবার রায়ানের মা আর শিরীন ফন্দি করছে।
আরও পড়ুনঃ মায়ের সঙ্গে এটাই আমার জীবনের প্রথম ছবি আপলোড! জোয়ার ভাঁটা’র ভানু নয়, এবার বাস্তব জীবনের নায়ক রোনক খান! মাকে নিয়ে প্রথমবার ‘দিদি নাম্বার ওয়ান’-এ, এসে আবেগে ভাসলেন অভিনেতা ! কেমন লাগে এই অভিনেতাকে?
কিভাবে পারুলকে আটকানো যায়, সেটাই তাঁদের মাথা ব্যথা। ন্যাড়া গোয়ালে আবার রুক্মিণীকে নিয়ে গোপালের মা ক্ষুব্ধ। তিনি নানান কথা শোনাতে থাকেন এবং বলেন যে রোজ পরীক্ষা দিতে হবে সংসার করার, তবেই তিনি রুক্মিণীকে গোপালের স্ত্রী মানবে। রুক্মিণী কথা দেয়, সে নিজেকে প্রমাণ করে দেবে। এই শুনে গোপালের মা ফুলশয্যার ব্যবস্থা করে দু’জনের।
