জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

সুপায়নের চালে মৃ’ত্যুমুখে আনন্দীর বাবা! বাঁচাতে পারবে আদিদেব? আনন্দীর ভরসা হয়ে উঠল বিজয়া

সদ্য জি বাংলায় (Zee Bangla) শুরু হয়েছে নতুন ধারাবাহিক আনন্দী (Anandi)। মাত্র কয়েক দিনের মধ্যেই ধারাবাহিক দর্শকমন দখল করে নিয়েছে, অনেকদিন পর ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ জুটিকে ফিরতে দেখে অত্যন্ত খুশি দর্শক। তবে এখন সবাই ‘আনন্দী’ নিয়েই মেতে। ধীরে ধীরে বাড়ছে ‌ মেগার টিআরপি।

এই ধারাবাহিকের গতকালের পর্বে দেখানো হয় অনেক কান্ডের পর মেডিনেস নার্সিংহোমে আনন্দীর বাবার অপারেশন হচ্ছে। ডক্টর আদিদেব লাহিড়ী এই অপারেশনের দায়িত্বে। আনন্দী তার বাবাকে নিয়ে ভীষণ চিন্তিত। কারণ তার আনন্দীর বাবা তার সব। বাবা ছাড়া তাঁর কেউ নেই। বাবাকে সুস্থ করে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়াই হলো আনন্দীর একমাত্র লক্ষ্য। এদিকে আনন্দীর দাদা নিজের ধান্দায় আছে। বাবাকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাওয়ার আগেই সে সম্পত্তির কাগজে সই করিয়ে নিতে চাইছে। আর সেখানেই বাধা দেয় আনন্দী। অন্যদিকে, নন্দিনীর পরামর্শে সুপায়ন আনন্দীর বাবার অপারেশনের রুমে গিয়ে কোন একটি ওষুধ বদল করার চেষ্টা করে।

Anondi, Bengali Serial, Zee Bangla, Anondi Today Episode, Anondi Today Episode 5th October, আনন্দী আজকের পর্ব ৫ই অক্টোবর, আনন্দী আজকের পর্ব, আনন্দী, জি বাংলা, বাংলা সিরিয়াল

আনন্দী আজকের পর্ব ৬ অক্টোবর (Anondi Today Episode 6 October)

ধারাবাহিকের আজকের পর্বে দেখানো হবে সুপায়ন ওষুধ বদল করতে গেলে তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলে আদিদেব। অপারেশন থিয়েটার থেকে তাকে একেবারে বের করে দেয়। অন্যদিকে, বাবার চিন্তা গ্রাস করছে আনন্দীকে। এ অবস্থায় কোথায় সে যাবে বুঝতে না পেরে সে চলে যায় বিজয়ার কেবিনে। সেখানে গিয়ে দেখে বিজয়া বাড়ির দুই বউয়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলছে। সামনেই দুর্গা পূজা তাই নানান ধরনের কাজের নির্দেশ দিচ্ছে বিজয়া। বিজয়া আনন্দীকে মনে ভরসা যোগায়, তাকে সমানে সাহস দিতে থাকে।

এরপর দেখা যায়, আনন্দী বিজয়াকে জড়িয়ে কেঁদে ফেলে। আর বলতে থাকেন বাবা ছাড়া তার এই পৃথিবীতে তাঁর আর কেউ নেই। মা থাকলে সে মায়ের কাছে যেত কিন্তু মা তো নেই বলে কার কাছে যাবে সে বুঝে উঠছে না পেরে চলে এসেছে বিজয়ার কাছে। এদিকে সুপায়ন নন্দিনীর ঘরে এসে নন্দিনীকে বলে, একটু হলেই আদি তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলছিল!

এর আগে আদি এই নার্সিংহোমে ছিল না তাই প্রশ্ন করার মত কেউ ছিল না। কিন্তু আদি আসার পর এখন ছোট ছোট বিষয় নিয়েই নানান ধরনের প্রশ্ন করছে। তাই কাজটা করতে স্বাভাবিকভাবেই একটু দেরি হয়েছে। কিন্তু আসল কথা হলো যে সবার চোখের আড়ালে সুপায়ন ওষুধ বদলে দিয়েছে! আর সেটা কেউ বুঝতে পারেনি। সুপায়ন যে ওষুধটা বদলে দিয়েছে তার প্রতিক্রিয়া হতে চলেছে ভয়ংকর। এমনকি, আনন্দীর বাবার প্রাণ চলে যাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে। আদি ভালো ডাক্তার হলেও এক নজরে ওই ওষুধ দেখে চিনতে পারাটা মোটেও সহজ কথা নয়। এখন আনন্দীর বাবা কিভাবে সুস্থ হয়ে ওঠেন সেটাই দেখার।

Piya Chanda