মিঠাই ধারাবাহিক এখন একদম অন্যদিকে টার্ন নিয়েছে। এখানে ছেলে বনাম মেয়ের লড়াই লেগেছে, দুজনেই দুজনের জন্য অপরিহার্য সেটা কিন্তু দুই পক্ষ খুব ভালো করে বুঝতে পারছে। কিন্তু ইগো ভেঙে কেউ স্বীকার করবে না। খুব সম্ভবত ললিতা আন্টি দুই পক্ষের মধ্যে মিল করিয়ে দিয়ে যাবে। তবে নিজের বায়োলজিক্যাল চিহ্নকে মোদক পরিবারের অংশ করে দিয়ে যাবে ললিতা আন্টি।
এটা নিশ্চয়ই অনেকে বুঝলেন না। তাহলে আজকের এপিসোড দেখে বোঝা যাবে কেন এই কথাটা লেখা হলো প্রতিবেদনে। আজকের এপিসোডে দেখা যাবে সমরেশ অফিসে বসে রয়েছে এবং চিন্তা করছে বাড়ির এই ঝামেলার কথা। সে সময় দরজা ঠেলে ঢুকবে অনুরাধা এবং সমরেশকে একটা জিনিস গিফট করবে। হঠাৎ করেই সমরেশকে কেন গিফট করতে গেলেন অনুরাধা এই প্রশ্ন আপনাদের মনে জাগবে এবং আমরা জানি হয়তো ভবিষ্যতে তাইই হবে।
অনুরাধা সমরেশ কে বই গিফট করেছে ঠিক সেইসময় মিঠাই এবং সিদ্ধার্থ একসঙ্গে অফিসে ঢুকবেন সিডি বয় জানাবে স্যার তো কোনদিনও বই পড়েনি। তখন সমরেশ অপ্রস্তুত হয়ে যাবে এবং অনুরাধা বলবে আগে পড়েনি কী হয়েছে এখন পড়বে।এত যখন অনুরাধা জিজ্ঞাসা করবে সমরেশকে, পড়বেন তো বইটা? সমরেশ একগাল হাসি নিয়ে বলে হ্যাঁ নিশ্চয়ই পড়ব। সিডি বইয়ের কিন্তু ডাউট হতে শুরু করেছে। মিঠাই যদিও সিদ্ধার্থকে বারণ করেছে এসব উল্টোপাল্টা ভাবতে। সমরেশ আবার অনুরাধাকে ড্রপও করে দেবে।
তবে নেটিজেনরা বলছেন যে এরকমটা হলে কিন্তু খারাপ হবে না আর এই বিষয়টার মধ্য দিয়ে একটা জিনিস দেখানো হবে যে মানুষের কিন্তু জীবনের সঙ্গী খুব দরকার।বর্তমানে সিদ্ধার্থের বাবা খুব একা হয়ে পড়েছেন এবং তার মায়ের সঙ্গে তিনি যে দুর্ব্যবহার গুলো করেছেন সেগুলো তিনি ধীরে ধীরে রিয়েলাইজ করতে পেরেছেন।এখন যদি অনুরাধা তার জীবনে আসে তাহলে সেটা কিন্তু ভুল নয় আর মিঠাই তো যদি সেটা দেখানো হয় তবে কিন্তু সেটা যুগান্তকারী একটা ব্যাপার হবে।