Connect with us

    Bangla Serial

    বর্ষা বটু সোনার জালে, এবার যাবে জেলে! পর্ণাকে থাপ্পড় মারল বাবুউউর মা! টিভির আগেই ফাঁস পর্ব

    Published

    on

    botu, babur maa and parna in neem phuler modhu

    বর্তমানে জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিকগুলোর মধ্যে অন্যতম ধারাবাহিক হল ‘নিম ফুলের মধু’ (Neem Phuler Modhu)। সদ্য শুরু হওয়া ‘নিম ফুলের মধু’ কিছুদিনের মধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। পাশাপাশি শুরু হতে না হতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলের শিকারও হয়েছে এই নতুন ধারাবাহিক। ধারাবাহিকের নায়িকা পল্লবী শর্মা (পর্ণা), বাবা-মা’র আদুরে মেয়ে পর্ণা। তার ইচ্ছে ছিল বিয়ে করে যৌথ পরিবারে যাওয়ার। কিন্তু বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে যৌথ পরিবারে গিয়ে প্রতিদিন নতুন লড়াইয়ের মুখোমুখি হচ্ছে পর্ণা।

    তবে পর্ণা খুবই সাহসী ও চালাক মেয়ে। সে ঠিক সবকিছু সামলে আগে এগিয়েছে। পাশাপাশি শ্বশুরবাড়িতে আসা প্রতিটি বিপদে ঝাঁপিয়ে পরে সে। একের পর এক কাছের মানুষগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছে সে, তাদের বিপদ থেকে মুক্ত করেছে। কিন্তু তারপরও পর্ণার শাশুড়ি পর্ণাকে সর্বদা দোষী করে। এরমাঝেই সৃজনের চাকরি চলে যায়। যদিও পর্ণা সৃজনকে সাহস জাগায়। শুধু পর্ণা নয় বাড়ির বড় দাদা আর বড় বৌদি ছাড়া সকলেই সৃজনের পাশে এসে দাঁড়ায়।

    তিন্নির সঙ্গে হাত মিলিয়ে বট্টব্যালের নয়া ষড়যন্ত্র

    এরমধ্যেই বট্টব্যাল জেল থেকে বের হয়েই পর্ণার সঙ্গে প্রতিশোধ নেবে বলে ঠিক করে। উল্লেখ্য, সৃজনের যখন চাকরি চলে গিয়েছিল, তখন ডিপ্রেশনের জেরে তিন্নির কথায় পা দিয়ে একটি কন্ট্র্যাকে সই করে তাদের হয়ে কাজ করার জন্য। কিন্তু সৃজন দেখে তিন্নি ও স্যার বট্টব্যাল তাকে চাকরের মতো ২৪ ঘন্টা খাটায়। চাকরের মতো তিন্নি সৃজনের সাথে ব্যবহারও করে। কিন্তু সৃজন কাজ ছাড়তেও পারে না কারণ সে কনট্র্যাক্ট পেপারে সই করেছিল।

    tollytales whatsapp channel

    দত্ত বাড়িতে এন্ট্রি বট্টব্যালের

    আর সেই ঘটনা মিডিয়ার সামনে এনে পর্ণা বট্টব্যালকে জেলে পাঠায়। সেই বট্টব্যাল জেল থেকে পালিয়ে যাওয়ার খবর পায় পর্ণা। তারপরই একটি প্রোমো সামনে আসে যেখানে দেখা যায় তিন্নির সঙ্গে হাত মিলিয়ে পর্ণার সর্বনাশ করতে তিন্নির মাসি সেজে দত্ত বাড়িতে এন্ট্রি নেয় বট্টব্যাল। এবার সোজাসোজি বাড়ির মধ্যে প্রবেশ করে পর্ণার উপর প্রতিশোধ নেবে বট্টব্যাল, আর সেই কাজে সাহায্য করবে তিন্নি।

    পর্ণাকে সাহায্য করতে গিয়ে বিপদে পড়ল বর্ষা

    বট্টব্যালকে ফাঁসানোর জন্য পর্ণ একটি নতুন ফন্দি আটে। বর্ষাকে সাজিয়ে বট্টব্যালের বাড়ি পাঠায়। আর সেই প্ল্যান ফ্লপ হয়ে যায়। বর্ষাকে চুরি করার অপবাদে বট্টব্যাল পুলিশে রিপোর্ট লেখায়। আর তারপরই বর্ষাকে ধরতে পুলিশ আসে দত্ত বাড়িতে। পর্ণার জন্য বর্ষার এরূপ ক্ষতি হওয়ায় কৃষ্ণা পর্ণাকে চড় মারে। শুধু তাই নয় কটু কথাও শোনায়। কৃষ্ণা বলে, ‘এতো লোকের মরণ হয়, তোর মরণ হয় না?’ শাশুড়ি মায়ের মুখে এরূপ কথা শুনে কান্নায় ভেঙে পড়ে পর্ণা। এবার বর্ষাকে বাঁচিয়ে বট্টব্যালকে কিভাবে পুলিশের হাতে ধরাবে পর্ণা? আসছে চমকদার পর্ব।