জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

জেদের আগে মেয়ে! মেঘ নীলকে ভালোবাসে বুঝে ডিভোর্স আটকালেন খোদ অনিন্দ্য বাবু! বাবার ভালোবাসা দেখে মুগ্ধ দর্শকরা

বাবা মেয়ের সম্পর্কের মতো পবিত্র সম্পর্ক আর হয় না। অনেক ধারাবাহিকেই বাবা মেয়ের মিষ্টি সম্পর্কের গল্প তুলে ধরা হয়। তবে মেঘ আর অনিন্দ্যর কেমিস্ট্রিটাই হটকে। বাবা-মেয়ের গল্পের দৃশ্যায়নে একেবারে আলাদা করে নজর কেড়েছে জি বাংলা (Zee Bangla) ‘ইচ্ছে পুতুল’ (Icche Putul)। নরম হৃদয়ের দায়িত্বশীল বাবা অনিন্দ্য। মেয়ের ভাল কীসে ভাল হবে, আর কীসে খারাপ ভাবতে ভাবতে ব্যস্ত থাকেন। সম্প্রতি, সন্দেহবাতিক জামাই নীলের থেকে মেঘকে আলাদা করতে তৎপর অনিন্দ্য।

তবে আদালতে এসে মন খারাপ হয়ে যায় মেঘের। সম্পর্ক ভাঙার আগে কি মনটা মানুষের ভারাক্রান্ত হয় না? অন্যদিকে, মনমরা হয়ে বসে আছে নীল। তাকে দেখেও খারাপ লাগে মেঘের। সত্যি সত্যিই আলাদা হয়ে যেতে হবে তাদের? ডিভোর্সই একমাত্র পরিণতি।

 

আরো পড়ুন: ম’দ না খেয়েই মা’তা’ল! অভিনয়ের জন্য কুকুর হয়ে ঘেউ ঘেউ করতেও পিছপা হননি! চোখে ধাঁধা লাগানো অভিনয়ে দর্শকদের মন জিতেছিলেন কেষ্ট মুখার্জি

 

ভাবতে ভাবতেই বাবার দিকে এগিয়ে যায় মেঘ । শেষবারের জন্য হলেও যদি তার বাপির মন গলে। কিন্তু গিয়েই শোনে অবাক হওয়ার মত কথা। উকিল বাবুর সঙ্গে কথা বলছেন তাদের বাপি। কোনো ভাবেই কি ডিভোর্সটা আটকানো যায় না?

চমকে যায় মেঘ। তাহলে কি এখন তার বাপিও চান না তার আর নীলের বিয়েটা ভেঙে যাক! আড়াল থেকেই উকিল বাবুকে বলতে শোনে কিছুক্ষণ আগে নীলের বাবা-মে এসেও এক কথা বলেছেন। আসলে এমনটাই হয়।

 

উকিল বাবুর মুখ থেকে এহেন কথা শুনে মেঘ ভাবে নীলের সঙ্গে কি একবার দেখা করে আসবে? বেশি না ভেবেই নীলের কাছে আসে সে। একে অপরকে জিজ্ঞেস করে তাদের কিছু বলার আছে কিনা। একথা শুনেই হেসে ফেলে মেঘ-নীল। তাহলে কি ঝড়ের পর ফের কাছাকাছি আসবে মেঘ আর নীল? নাকি ফের ষড়যন্ত্রের শিকার হবে তারা?

Joyee Chowdhury

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ-এ স্নাতকোত্তর। বিনোদন ও সংস্কৃতি বিভাগই মূল ক্ষেত্র। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

                 

You cannot copy content of this page