জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধুতে (Neem Phuler Modhu) দেখা যাচ্ছে, পর্ণা ও সৃজনের শাড়ির কারখানায় আগুন লাগিয়ে দিয়েছে ঈশা। সে চাইছিল যাতে শাড়ির কথার সমস্ত শরীর পুড়ে যাক। তার সেটাই হলো। পর্ণাপ্রথম থেকেই কিছু একটা আন্দাজ করতে পেরেছিল। তাই সৃজন আর কৃষ্ণকে বারবার নিজের ভয়ের কথা জানিয়েছিল। কিন্তু পৌরুষত্ব দেখিয়ে নিজের স্ত্রীয়ের কথা কানেই তোলেনি সৃজন।
সেদিন রাতেই কারখানায় আগুনে সমস্ত শাড়ি পুড়ে যায়। কিভাবে ধার নেওয়া টাকা তারা শোধ করবে তা বুঝতে পারে না তারা। সেই সময় জ্যেঠুর মশলার দোকানটা সৃজনকে চালানোর বুদ্ধি দেয় পর্ণা। আর ঠিক তখনই আবারও সৃজনকে বিপদে ফেলে ঈশা। সে ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরে গিয়ে সৃজনের নামে নালিশ জানায়।
তারপর ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তর থেকে এসে প্রথমে সৃজনকে ধরে। আর তারপরে জ্যেঠুকে থানায় নিয়ে গিয়ে লকাপে রেখে দেয়। তখন পর্ণা, রুচিরা আর সৃজনের বাবা যায় তাদের ছড়িয়ে আনতে। তখন তাদের সেখান থেকে ছড়িয়ে নিয়ে যেতে পর্ণাকে সাহায্য করে অনুভব।
অনুভব একজন উকিলকে থানায় পাঠায়। আর সেখান থেকে সৃজনের বের করে আনে। অনুভবের এই আচরণে বেশ খুশি হয় সৃজন। তারপর তারা বাড়ি এলে পর্ণা ও সৃজনের ওপর চিৎকার করতে থাকে জ্যেঠুমনি। সে জিজ্ঞাসা করে যে এবার তাদের উকিলের খরচ কে দেবে। পুলিশ তো দোকানটাও তালা মেরে দিয়ে গেছে। সেই নিয়ে চিন্তায় পড়ে সবাই।
আরও পড়ুনঃ বেশ হয়েছে, অবশেষে কুটনি ধরা পড়েছে! শিমুলকে ছেড়ে বিষ কান্ডে প্রতীক্ষাকে ধরল পুলিশ
ঠিক সেই সময়, ঈশার উ’স’কা’নিতে দত্ত বাড়িতে জেসিবি নিয়ে আসে সেই প্রোমোটারটি। ভয় জড়োসড়ো হয়ে যায় প্রত্যেকে। আয় করার জায়গা হাত থেকে গেল। এবার কিনা মাথার ওপর ছাদটাও থাকবে না? এই ভেবে গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে বাড়ির প্রত্যেকের গায়ে। কিন্তু আবারও সব কিছু সামলাতে প্রোমোটারের মুখোমুখি দাঁড়ায় পর্ণা।
View this post on Instagram