জি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো মিঠাই। সুখে দুখে মিষ্টিমুখে ধারাবাহিক গড়গড় করে এগিয়ে চলেছে।টিআরপি হয়ত বর্তমানে একটু কমে গেছে কিন্তু জনপ্রিয়তা একটুও কমেনি বরং দিন দিন বিতর্কের কারণে বেড়েই চলেছে। সমস্ত মিডিয়া এখন খেয়াল রাখে মিঠাইয়ের দিকে আর মিঠাইয়ের সেটেই সবাই যায়।প্রত্যেকদিন প্রচুর ভক্ত ভারত লক্ষ্মী স্টুডিওতে যায় শুধু মাত্র মিঠাই এর সঙ্গে দেখা করবে বলে। একদিন হয়তো মিঠাই শেষ হয়ে যাবে কিন্তু এই মুহূর্তগুলো স্মৃতিতে থেকে যাবে।
এবার একটি বেসরকারি সংবাদমাধ্যম থেকে মিঠাইয়ের ছেলে সদস্যদের একটি মজাদার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে এবং সেখানেই একটা বিস্ফোরক তথ্য ফাঁস করে দিয়েছে স্যান্ডি।এই চরিত্রে অভিনয় করছেন অভিনেতা ওমকার ভট্টাচার্য। আগের স্যান্ডিকে তিনি রিপ্লেস করেছিলেন এবং খুব সহজেই তিনি সকলের মন জয় করে নিয়েছেন। একটা বড়সড় ো গোপন সত্যি স্যান্ডি জানিয়ে দিয়েছেন সকলকে এবং সেটা সমর্থন করেছেন।
আপনারা সকলেই চাইছিলেন না জুনিয়র তুফান মেইল আসুক? সেটা আসা অসম্ভব জানিয়ে দিল স্যান্ডি নিজে আর সমর্থন করল সিদ্ধার্থ। আরে মাথা ঘুরে পড়ে যাবেন না এইটুকু পড়ে।স্যান্ডিজি আরো জানিয়েছে যে মোদক পরিবারের কোন ছেলেই বাবা হতে পারবে না। মানে মোদক পরিবারের আর ভবিষ্যৎ উত্তরাধিকারী আসবে না?
স্যান্ডিজি তো সেটাই বলছে। এইটুকু শুনেই মাথা ঘুরছে সকলের। তবে আসল কথাটা শুনুন। স্যান্ডি গতকাল বলেছে, ‘আমার মনে হয়না হল্লা পার্টির কেউ কোনোদিন বাবা হতে পারবে।’ কারণটা কী শুনবেন? ‘কারণ সবাই খালি সবসময় উকি দিয়ে থাকি।তাহলে কিছু হবে কি করে?’ এইটুকু পরেই আপনি নিশ্চয়ই হাসতে হাসতে উল্টে পড়ছেন।
তাহলে বাকি সদস্যদের কথা শুনুন।রাতুল বলেছে, ‘এই এদের দেখুন দেড় বছর হয়ে গেল বিয়ের এখনও………’। এরপর আমাদের সিড বাবাজি বলে ফেলেছে, ‘আমাদের একটা রুলস্ হয়ে গিয়েছে এটা যে কোনো ঘরের দরজা বন্ধ হয় না।দরজায় ছিটকিনি নেই।’, তারপর হঠাৎ করে আদৃতের মনে পড়েছে যে খুব বেশি বলে ফেলেছেন তিনি তাই সাথে সাথে তিনি চেঁচিয়ে বলে উঠেছেন Wait are we saying too much????
সাক্ষাৎকার দেখে হাসতে হাসতে মরে যাচ্ছেন সকলে।বলতে গেলে স্যান্ডি একদম ঠিক কথা বলেছে বিশেষ করে মিঠাইয়ের মা হওয়া তো খুব সমস্যার কথা কারণ যে যখন পারে মিঠাইয়ের ঘরে ঢুকে যায়। জড়িয়ে ধরার বেশি তো এগোতেই পারেনি মিঠাই আর সিদ্ধার্থ। তাই জুনিয়র তুফান মেল কবে আসবে সেই অপেক্ষায় এখন বসে আছেন সকলে।