এই মুহূর্তে যে ধারাবাহিকের দিকে দর্শকদের নজর রয়েছে সেই ধারাবাহিকের নাম অবশ্যই ইচ্ছে পুতুল (Icche Putul) । বাঙালি টেলিভিশন প্রেমীরা মুগ্ধ হয়ে এই ধারাবাহিকটি দেখছেন। বলাই বাহুল্য, এই ধারাবাহিকের গল্পের গতি প্রকৃতিতে মজেছেন তারা।
এই ধারাবাহিকের প্রত্যেকটা পর্বে রয়েছে তুমুল উত্তেজনা। দর্শকরা এই ধারাবাহিকটি দেখতে এখন এতটাই উত্তেজনা বোধ করছেন যে এই ধারাবাহিক থেকে তারা চোখ সরাতে পারছেন না। আসলে ধারাবাহিকের প্রত্যেকটা পর্ব জুড়েই রয়েছে দারুণ রকমের উত্তেজনা। আর হবে নাই বা কেন? বর্তমানে এই ধারাবাহিকের প্রত্যেকটা পর্ব জুড়েই চলছে তুমুল রকমের উত্তেজনা।
এই ধারাবাহিকের সাম্প্রতিক পর্বে আমরা দেখেছি রূপ-ময়ূরীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মেঘ আ’ত্ম’হ’ন’নে’র চেষ্টা করে। যদিও বর্তমানে সুস্থ হয়ে উঠেছে সে। তবে শুধুমাত্র রূপ-ময়ূরী নয়, আরও একজন রয়েছে যে কিনা মেঘের জীবনকে বিষিয়ে দিয়েছিল। মেঘকে অবিশ্বাস করে, সন্দেহ করে মেঘের জীবনকে ধ্বংস করে দিয়েছিল নীল।
আসলে মুখে ভালোবাসার কথা বললেও মেঘের প্রতি ভরসা, বিশ্বাস যে নীলের নেই তা বারবার প্রমাণিত হয়েছে। সে বারবার বলে যে সে এক ভুল আর করবে না। কিন্তু যে মুহূর্তেই মেঘকে বিশ্বাস করার প্রশ্ন ওঠে সেখানেই হরকে যায় তার পা। যদিও মৃত্যু মুখে থাকা মেঘের মাথায় ঠাকুরের ফুল ছুঁইয়ে তার প্রাণ ফিরিয়ে এনেছে নীল। মেঘের ঘরে গিয়ে নীল অনেকটা সময় কাটায়। আর যার ফলে আবারও নীলের প্রতি দুর্বলতা বাড়ে মেঘের। যদিও মেঘ আবার নীলের প্রতি দুর্বল হোক এটা চায়না মেঘের বাবা।
আর এবার নীলের সমস্ত আশায় জল ঢেলে মেঘও নীলকে দূরে সরিয়ে দিল। নীলকে আরও একবার বিশ্বাস করার ভুল সে করল না। নীল ফুলের তোড়া নিয়ে মেঘের কেবিনে ঢুকতেই মেঘ বলে সে এই ফুলের তোড়া নিতে পারবে না। তাদের এখন কোর্টে ডিভোর্সের কেস চলছে, তাই এই সমস্ত তাদের সাজে না। মেঘের কথায় রীতিমতো কষ্ট পায় নীল। তবে কি মেঘ-নীলের মিলন হবে না?