মিঠাইয়ের জীবনে এখন আদিত্য আগারওয়াল এবং কাউন্সিলের প্রমিলা লাহা মিলে একাধিক সমস্যা সৃষ্টি করছে। আদিত্য চাইছে তাদের ক্ষতি করতে, যাতে সে তার ভাইয়ের মৃত্যুর বদলা নিতে পারে।
উল্টোদিকে প্রমিলা লাহা চাইছে তাদের পৈত্রিক ভিটে মনোহরাকে প্রোমোটিং করিয়ে ফ্ল্যাট বানাতে। তবে এমন প্রস্তাবে মনোহরার কেউই রাজি নয়।
তাই এই দুজন বদ লোক মিলে মোদক পরিবারকে ফেলেছে মহা বিপদে। তাদের বাড়িতে লুকিয়ে কিছু বেআইনি সোনার বাট রেখে দিয়ে সেই অভিযোগে ফাসিয়ে দিয়েছে মোদক পরিবারকে।
এখন মিঠাইদের বাড়ি ,ব্যবসা ,সোনা এবং ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট সবই পুলিশি হেফাজতে রয়েছে। যার ফলে মোদক পরিবারকে থাকতে হচ্ছে একটা ছোট্ট ভাড়া বাড়িতে। যে বাড়ির বাড়িওলা খুবই বদমায়েশ এবং অসভ্য। এটা সত্বেও মোদক পরিবারের সবাই তাকে মানিয়ে নিয়ে থাকার চেষ্টা করছে।
কিন্তু আগামী পর্বে দেখা যাবে যে মিঠাই এবং সিদ্ধার্থ মনোহরার বাইরে কিছুক্ষণ সময় কাটিয়ে যখন একটু রাতের দিকে বাড়ি ফেরে, ফিরে দেখে তাদের বাড়িটার দরজা বন্ধ। তখন সিদ্ধার্থ বলে কে দরজাটা খুলবে এবার?অনেক ডাকাডাকির পরেও কেউ দরজা খোলে না। তখন সিদ্ধার্থ রেগে গিয়ে বাড়ির ওপর তলায় ঢিল ছুড়তে থাকে। এমন সময় বাড়িওয়ালা বারান্দায় বেরিয়ে এসে বলে কি হচ্ছে এটা!ঢিল কে ছুঁড়ছে? সিদ্ধার্থ রেগে গিয়ে বলে এক্ষুনি নিচে এসে দরজাটা খুলে দিন আমরা ভিতরে ঢুকবো।
তখন বাড়িওয়ালা বলে এত কিছু হওয়ার পরে আমি নিচে গিয়ে দরজা খুলবো কখনই না। তখন সিদ্ধার্থ রেগে গিয়ে বলে, যে এখন বুঝতে পারছি আপনাকে কেন লোকে তারকাটা বলে। এ কথা শুনে বাড়িওয়ালা আরো ক্ষেপে ওঠে এবং মিঠাই এবং সিদ্ধার্থের দিকে থুথু ফেলতে থাকে। সে দেখে মিঠাই এবং সিদ্ধার্থ দুজনেই আরো বেশি রেগে যায়।
এবার কি করবে তারা? তাহলে কি মিঠাই এবং সিদ্ধার্থ সারাটা রাত বাড়ির বাইরেই কাটাবে? কি ঘটতে চলেছে এবার মোদক পরিবারের সাথে! আদিত্য আগারওয়াল প্রমিলা লাহা সঙ্গে কি এবার বাড়ি ওলা তাদের জীবনে সমস্যা সৃষ্টি করবে?
