দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়ানো ধারাবাহিকের নাম ইচ্ছে পুতুল (Icche Putul) । বাঙালি দর্শকরা এখন এই ধারাবাহিকটি মন দিয়ে দেখে চলেছেন। আর যে কারণে এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে এই ধারাবাহিকের আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা। বলাই বাহুল্য, এই মুহূর্তে দারুণ রকমের টিআরপি না থাকলেও এই মুহূর্তে এই ধারাবাহিকটি কিন্তু ভালোভাবেই দর্শকদের মন জিতে নিয়েছে।
বলাই বাহুল্য, এই বাংলা ধারাবাহিকের গল্পের প্রতিটা পর্বে এখন রয়েছে টানটান রোমাঞ্চ, উত্তেজনা। আর ধারাবাহিকভাবে এই ধারাবাহিকে থাকা তীব্র উত্তেজনার কারণেই এই মুহূর্তে বাঙালি দর্শকরা এই ধারাবাহিকটি এতটা মনোরোগ দিয়ে দেখছেন। তুমুল এই উত্তেজনার কারণে এই মুহূর্তে এই বাংলা ধারাবাহিকের গল্প মন কেড়ে নিয়েছে দর্শকদের। আবারও মেঘের সর্বনাশ করার জন্য রূপের সঙ্গে মিলে ষড়যন্ত্র করেছে সে।
মেঘের সঙ্গে জিষ্ণুর নাম জড়িয়ে মেঘকে বদনাম করে তাকে আবারও নীলের চোখে ছোট করার পরিকল্পনা করেছে সে। তবে সেখানেই ক্ষান্ত নয় সে, মেঘের প্রাণপ্রিয় বাবার চোখেও তাকে ছোট করার জন্য রীতিমতো তৎপর হয়ে উঠেছে ময়ূরী। মেঘের নাম করে সে ভুয়ো প্রেমপত্র পাঠিয়ে সৌরনীলকে রায়চকে নিয়ে গেছে। অন্যদিকে আবার নীল ও অনিন্দ্য বাবুকেও মেঘের অনুষ্ঠানের নাম করে সেখানে পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে সে। যাতে দু’জনের চোখেই সে অনায়াসে মেঘকে ছোট করতে পারে সে।
উল্লেখ্য, গানের অনুষ্ঠান করতে রায়চকে মেঘ আর জিষ্ণু পৌঁছেছে। কিন্তু সেখানেই মেঘের পানীয়র মধ্যে ওয়েটারের মাধ্যমে কিছু একটা মিশিয়ে দেয় রূপ। যাতে নেশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে মেঘ। এই সবটাই ছিল ময়ূরী ও রূপের প্ল্যান। নেশাগ্রস্থ মেঘকে সামলাতে হিমশিম খেয়ে যায় জিষ্ণু। আর তাকেই এবার ভুল বুঝবে নীল।
ভুল বোঝাটাই তার একমাত্র কাজ। আর তাই মেঘের ওই অবস্থা দেখে জিষ্ণু মেঘের সুযোগ নিয়েছে এমনটাই ভাবে নীল। মেঘের সঙ্গে এমন আপত্তিকর অবস্থায় জিষ্ণুকে দেখার পরেও নীল কিন্তু মেঘের পাশ থেকে সরে যায়নি। তবে জিষ্ণুর প্রতি মারমুখী হয়ে ওঠে সে। কী করে নিজের বন্ধুকে বাঁচাবে মেঘ?