জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

ঘরের মধ্যেই যে কালনাগিনীর বাস সেটা বুঝতে পারলো না রাই! সমাজমাধ্যমে কটাক্ষের শিকার নীলু

জি বাংলার (Zee Bangla) অন্যতম চর্চিত ধারাবাহিক ‘মিঠিঝোরা’ (Mithijhora)। তিন বোনের গল্প নিয়ে শুরু হয়েছিল গল্প। উল্লেখ্য, গল্পের প্রধান নায়িকা রাইপূর্ণা। বর্তমানে ধারাবাহিকের ট্র্যাক অনুযায়ী, বস অনির্বাণের সঙ্গে ভালোবাসার সম্পর্কে সিলমোহর দিতে গাঁটছড়া বেঁধেছে রাই। তবে সুখ ক্ষণস্থায়ী রাইয়ের কপালে।

যদিও অভাগী রাই দর্শক মহলে বরাবরই ট্রোলের শিকার। নানা সিদ্ধান্তের জেরে একাধিকবার ট্রোলের মুখে পড়েছে সে। শৌর্য্যর সঙ্গে ভালোবাসা ছিল রাইয়ের। তবে বিয়ের দিন রাইয়ের বাবা মারা যাওয়ার দরুন পরিবারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে, শৌর্য্যকে নীলুর হাতে তুলে দেয় রাই।

তবে পরিস্থিতির শিকার হয়ে শৌর্য্য বিয়েটা করলেও, নীলু ও তার মধ্যে কোনও দিনই স্বামী-স্ত্রী সুলভ সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। শৌর্য্যর মন পেতে নীলু প্রেগন্যান্ট হওয়ার নাটক করে। তবে কিছুদিন পড়ে চালাকি ফাঁস হয়ে পড়ে তার। তখনই শ্বশুরবাড়ি থেকে বিতাড়িত হয় নীলু।

অপমান, স্বামীর বঞ্চনা ও নিজের জীবনের জটিলতার জন্য রাইকেই দায়ী করে নীলু। তাই রাই যখন অনির্বাণের সঙ্গে সুখে আছে দেখে তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠে নীলু। দুজনের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি বাড়াতে শৌর্য্য ও রাইয়ের ভুয়ো ঘনিষ্ঠ ছবি পাঠিয়ে দেয় নীলু। তবে নীলুর আগে শৌর্য্যকেই সন্দেহ করে রাই।

রাইপূর্ণাকে কটাক্ষ নেটিজেনদের

রাইয়ের উপর বেজায় চটেছে দর্শক। সমাজমাধ্যমে রাইপূর্ণার দিকে কটাক্ষ ছুঁড়ে এক ধারাবাহিকপ্রেমী লিখেছেন, ‘রাই আর কাউকে পেল না। ও শৌর্য্যকেই সন্দেহটা করলো! কিন্তু ঘরের মধ্যেই যে কালনাগিনীর বাস সেটা বুঝতে পারলো না! অনির্বাণ যেমন বোকা, রাইও বোকা। শৌর্য্য কিছু না করেই অপরাধী।’

Joyee Chowdhury

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ-এ স্নাতকোত্তর। বিনোদন ও সংস্কৃতি বিভাগই মূল ক্ষেত্র। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।