জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

অপরাধ করে বেশি পাকামো মারতে গিয়ে নিজের চালে নিজেই ফেঁসে গেল অ’স’ভ্য প্রতীক্ষা! কড়া শাস্তির দাবি দর্শকদের

‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar kacche koi moner kotha) ধারাবাহিকে আরও একবার টানটান উ’ত্তে’জ’না’য় ভরপুর মোড় এসে হাজির। ইতিমধ্যেই দেখা গিয়েছে, বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে শিমুল ও পরাগের। আর ডিভোর্স হতে না হতেই নতুন বিয়ের জন্য ব্যস্ত হয়ে গিয়েছে সে। ডিভোর্সের কাগজ হাতে পাওয়ার আগেই পাকা কথা সেরে আশীর্বাদের দিনক্ষণ পর্যন্ত স্থির করা হয়ে গিয়েছিল পরাগ এবং প্রিয়ার।

ধারাবাহিকের এখনকার পর্বগুলিতে দেখা যাচ্ছে, বিয়ে করতে চলেছে পরাগ। আর তার বিয়ে নিয়ে অতিরিক্ত বেশি মেতে উঠেছে প্রতীক্ষা। বিয়ের সমস্ত দ্বায়িত্ত নিজের হাতে সামলাচ্ছে প্রতীক্ষা। করছে নাচ গানও। শিমুলকে দেখিয়ে দেখিয়ে চলছে বিয়ের তোড়জোড়।

গায়ে হলুদের সময়, পরাগকে ডাকতে যায় প্রতীক্ষা। তারপরেই চিৎকার করে বলে পরাগকে কেউ বিষ খাইয়ে মা’রা’র চেষ্টা করেছে। এই কাণ্ড দেখে ভয় পেয়ে যায় মধুবালা। এমন সময় পলাশকে সে অনুরোধ করে যাতে সে তার দাদাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু পরাগ সাফ জানায় আগে পুলিশ আসবে তারপর সে হাসপাতালে নিয়ে যাবে।

এমন সময়, পুলিশ আসে এবং প্রতীক্ষা নিজের থেকেই গোটা ঘটনা বর্ণনা করে। সে জানায়, উপরে একটা চায়ের কাপ রাখা আছে সেটার মধ্যেই রয়েছে বিষ। প্রতীক্ষা আর পলাশ এমন ভাবে গোটা বিষয়টা সাজায় যেন এই কাজটা শিমুলই করেছে সেটা পুলিশের কাছে স্পষ্ট হয়ে যায়।

এরপর পুলিশ পরাগকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেয়। আর শিমুলকে জানায় সে যেন এখন এই বাড়ি থেকে কোথাও না যায়। অন্যদিকে দেখা যায়, মধুবালা আবারও সন্দেহ করতে শুরু করেছে শিমুলকে। কিন্তু, শিমুলের পাশে দাঁড়ায় বিপাশা আর পুতুল। তারা জানায় শিমুলের এই দুর্দিনে কেউ থাকুক বা না থাকুক তারা শিমুলের পাশেই থাকবে।

Pou Chakraborty

                 

You cannot copy content of this page