জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

অবশেষে মধুবনীর জীবনে এলো ভালোবাসার ছোঁয়া, মধুবনীকে প্রোপোজ করল ঋক, অবশেষে কি মিহির পাবে পিতার স্নেহ?

জি বাংলার (Zee Bangla) যে সমস্ত ধারাবাহিকগুলো তাদের ব্যতিক্রমী কাহিনীর জন্য দর্শকদের মন নজর কাড়তে সক্ষম হয়েছে তাদের মধ্য অন্যতম বাংলা টকিজের কে প্রথম কাছে এসেছি (Ke Prothom Kache Esechi)। সিঙ্গেল মাদারের কাহিনীর ওপর নির্ভর এই ধারাবাহিক শুরুর থেকেই বেশ পছন্দ করেছেন দর্শকরা। ছোট্ট মিহিকে একটা সুরক্ষিত, শান্তির জীবন দেওয়ার জন্য মধুবনীর কঠিন লড়াই ভীষণ মনে ধরেছে সকলের।

তবে ইতিমধ্যেই দেখা গেছে মধুবনীর লড়াইয়ে অজান্তেই ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়ছে ঋক। মিহির প্রতি একটা আলাদা টান অনুভব করছে সে। মিহির মিষ্টি কথা এবং ব্যবহার ঋকের খালি জীবনকে যেন ভরিয়ে তুলছে ধীরে ধীরে। অন্যদিকে মধুবনীকেও ভালো লাগতে শুরু করেছে ঋকের। মধুবনীর খেয়াল রাখা, তার যত্ন নেওয়ায় সমস্ত পরিস্থিতিতে মধুবনীর পাশে থাকতে চাইছে ঋক।

Ke prothom kache esechi promo

তবে শুধু ঋক নয়, ছোট্ট মিহিরও মায়ের বসকে খুব ভালো লাগছে। ঋকের সঙ্গে খেলা, কথা বলা সবটাই ভালো লাগছে মিহির। জীবনে বাবার খামতিটা যেন পূরণ করে দিচ্ছে ঋক। যদিও মধুবনীর মনে এখনও রয়েছে দোটানা। হ্যাঁ সেও কোথাও না কোথাও দুর্বল হয়ে পড়ছে ঋকের ব্যবহারে। তবে মনে মনে সে এও জানে এই সম্পর্ক সম্ভব নয়। অফিসে, বাড়িতে সর্বত্রই নানান খারাপ কথা শুনতে হচ্ছে মধুবনীকে। তবুও মেয়ের জন্য দাঁতে দাঁত চেপে চালিয়ে যাচ্ছে লড়াই।

মধুবনীকে বিপদের হাত থেকে বাঁচালো ঋক

যদিও মধুবনীকে বিদায় করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে তার প্রিয়জনরা। মধুবনীকে নেশার দ্রব্য খাইয়ে মধুবনীর বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন তারা। কিন্তু কেন? অর্থের লোভে। যদিও সিঁদুরদানের আগে শেষ মুহূর্তে এসে মধুবনীকে বাঁচিয়ে দেয় ঋক। সঙ্গে ছোট্ট মিহি। তবে সমস্যা যে এখানেই শেষ হবে না সেটাও আন্দাজ করে ফেলেছে সে। ফলেই এবার একটা বড় সিদ্ধান্ত নেবার কথা ভেবেছে ঋক।

আরও পড়ুনঃ জমজমাট রোহিত-ফুলকির বিয়ের ট্র্যাক! শুভদিনে বরের থেকে সারপ্রাইজ পেয়ে দারুণ খুশি নায়িকা

মধুবনীকে বিয়ের প্রস্তাব দিল ঋক

কি সিদ্ধান্ত? বিয়ের সিদ্ধান্ত। ধারাবাহিকের আসন্ন প্রোমোতে দেখা যাবে এমনটাই। মধুবনীকে দেখা করার জন্য একটা ক্যাফেতে ডাকে ঋক। মেয়েকে নিয়ে মধুবনীও চলে যায় দেখা করতে। মধুবনী সেখানে পৌঁছানোর পর পিছন থেকে ঋক এসে মধুবনীকে বলে সে সারাজীবন মধুবনীর সঙ্গে থাকতে চায়, তার দায়িত্ব নিতে চায়। গলার আওয়াজ শুনে পিছনে ফেরে মধুবনী। ঋককে দেখে চমকে যায় সে। মধুবনীর সামনে হাঁটু মুড়ে বসে আছে ঋও, হতে একটা আংটি। মধুবনীকে যে বলে সে মধুবনীকে ভালোবাসে আর তাকেই বিয়ে করতে চায়। ঋকের কথা শুনে চমকে যায় মধুবনী। তবে কি এবার পরিণতি পাবে ঋক মধুবনীর সম্পর্ক? জানতে হলে দেখতে থাকুন কে প্রথম কাছে এসেছি।

Ruhi Roy

রুহি রায়, গণ মাধ্যম নিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাশ। সাংবাদিকতার প্রতি টানে এই পেশায় আসা। বিনোদন ক্ষেত্রে লেখায় বিশেষ আগ্রহী। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

                 

You cannot copy content of this page