অনেকে ধারাবাহিকের গল্প আগে থেকেই বুঝে ফেলেন তবে মিঠাই ধারাবাহিকে মনে হয় আপনি যেটা ভাববেন পরবর্তীতে দেখবেন ঠিক তার উল্টোটা হয়েছে। অনেকেই ভেবেছিল সিদ্ধার্থ প্লাস দিয়ে নিজে থেকেই কেটে দেবে বোমার তার কিন্তু বোমা নিষ্ক্রিয় করার লোকটির নির্দেশে এবং গোপালের সাহায্যে সিদ্ধার্থ ঠিক তার কেটে মনোহরা কে বাঁচিয়ে নেয়। এভাবেই নিন্দুকদের মুখে বারংবার ঝামা ঘষেন লেখিকা রাখি ম্যাম।
আর এবার গল্পে আসতে চলেছে বড়সড়ো পরিবর্তন। আজকে মারা যাবে ওমি আগরওয়াল, নিজেই নিজেকে গুলি করে ফেলবে সে। সিদ্ধার্থ মেরে তক্তা বানিয়ে দেবে ওমিকে এবং হাতাহাতি করতে গিয়ে ওমির বন্দুক থেকে গুলি চলে ওমি নিজেই মারা যাবে। তবে পুলিশ সেই সময় উপস্থিত ছিল না।
ঘটনাটা ঘটে পুরো অন্য আর উপমহলের নির্দেশে পরের দিন সকাল বেলা সিদ্ধার্থকে ওমিকে মেরে ফেলার দায়ে গ্রেফতার করতে চলে আসেন সুদীপ্ত রায় আর টিম। যেহেতু পুলিশ ওই সময় উপস্থিত ছিল না তাই পুলিশের অনুমান সিদ্ধার্থ রাগের বসে ওমির বন্দুক নিয়ে ওমিকে গুলি করেছে।যদিও পুলিশকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করে মনোহরা পরিবার কিন্তু আপাতদৃষ্টিতে পুলিশেরও আর কিছু করার নেই। কারণ ধস্তাধস্তির সময় কার হাত থেকে গুলি চলেছে সেটা পুলিশ জানে না। আর ওখানে উদয় মিঠাই শ্রী ছিল কিন্তু তারা আসল ঘটনাটা বুঝতে পারলেও প্রমাণ করতে পারছে না।
এবার সিদ্ধার্থকে কি ওমিকে খুনের দায়ে জেলে থাকতে হবে? প্রিক্যাপ দেখে এরকমটাই মনে করছেন মিঠাই ভক্তরা আর আবার তারা চিন্তায় পড়ে গেছেন। এবার কি তাহলে মিঠাই আদালতে প্রমাণ করবে যে, উচ্ছে বাবু নির্দোষ? এরকম গল্প আসতে চলেছে নাকি? সব রাখী ম্যাম জানেন, আমরা তো শুধু অপেক্ষা করতে পারি।।