আজ মহা দশমী, ইতিমধ্যেই সকাল থেকে দশমীর পুজো শুরু হয়ে গেছে। সকল মানুষের মন খারাপ কারণ মা চলে যাচ্ছে আর ছুটি শেষ। আমার সেই একঘেয়ে ঘষাপিটা জীবন। তবে সমস্ত সেলেবরা আরো বেশি মন খারাপ করে আছেন কারণ তাদের এই চার দিনের ছুটি এবার শেষ। তবে খুবই আনন্দ করেছে পুজোতে। কিন্তু গতকাল সকালে গিয়ে তাল কেটে গেছে।
অষ্টমীর দিন আমরা দেখেছিলাম মিঠাই একটি লাল সোনালী রঙের বেনারসি শাড়ি পরে অষ্টমী কাটিয়েছে। আর আদৃতের পুরনো ছবি ছিল হলুদ পাঞ্জাবি পরা। একজন ভক্ত ছবিদুটি’কে এডিট করে এমন বানিয়ে ছিল যাতে দেখলে মনে হবে ছাদে দাঁড়িয়ে হলুদ পাঞ্জাবি পরে আদৃত হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছে মিঠাইকে। স্বাভাবিকভাবেই এই ছবিটা দেখে মিঠাই ভক্তদের খুব ভালো লেগেছে এবং ছবিটা ভাইরাল হতে শুরু করে আর মিঠাইকে ট্যাগ করা হয়। আর এখানেই এবার শুরু হয়ে গেছে গন্ডগোল।
কালকে ছবিটি নিয়ে যে স্টোরিতে শেয়ার করে লিখেন যে এইটা আপনার করা উচিত হয়নি। আমি এটা একদম পছন্দ করছি না। আর যখন আমি এই সংক্রান্ত কমেন্ট করছি আপনি আমার কমেন্ট ডিলিট করছেন তাহলে আর আমার ভক্ত হওয়ার কী মানে?এইরকম কড়া মন্তব্য দেখে মিঠাইয়ের ভক্তরা চমকে যান এবং যে ভক্ত এই ছবিটি এডিট করেছেন তিনি তড়িঘড়ি ছবিটি ডিলিট করে দেন কিন্তু ইতিমধ্যে সেটি স্ক্রিনশট হয়ে ঘুরছে।
বিভিন্ন পোস্টার কমেন্টে বলেছে আপনারা সিট মিঠাইকে নিয়ে ছবি বানানো। তাদের ধারাবাহিকের চরিত্র নিয়ে ছবি বানান ঠিক আছে কিন্তু বাস্তব জীবনে আদ্রিত রায় আর সৌমিতৃষার বাস্তব ছবিগুলো নিয়ে এডিট না করাই ভালো। বাস্তব জীবনে তারা আলাদা মানুষ তাই এইরকম এডিট মিঠাই একদমই পছন্দ করে না। ওকে বোঝাই যাচ্ছে যে আদৃতের সঙ্গে সৌমির দূরত্বটা কিন্তু মিটলো না। কারণ এর আগেও তাদের বাস্তব জীবনের ছবি নিয়ে এডিট করা হয়েছে তখন কিন্তু সৌমি সেটা খুব সহজভাবে নিয়েছিল। এখন দেখা যাক মিঠাই আর কতদিন হয় আর তারপরে এই জুটিকে আমরা দেখতে পাই কিনা।