জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Anurager Choya vs Mithai: ‘অনুরাগের ছোঁয়া’র টিআরপি ধরে রাখছে একটাই ছোট্ট মেয়ে ‘সোনা’! মিঠাই যতই জনপ্রিয় হোক শাক্য টুইস্ট আনতে পারছে না ওর মতো! তুলনা শুরু করলো জলসা ভক্তরা

নতুন বছরে দর্শকের বিচারে ও টিআরপির নিরিখে ‘অনুরাগের ছোঁয়া’র ধারেকাছে কেউ নেই। আগের সপ্তাহেও এগিয়ে ছিল এই ধারাবাহিক। একেবারে রেকর্ড নম্বর পেয়েছে এই ‘অনুরাগের ছোঁয়া’। গত সপ্তাহে স্কোর ৯.৫। আর একটু এগোলেই ১০-এ ১০ পেয়ে যাবে এই ধারাবাহিক। বিশেষ করে ধারাবাহিকের দুই খুদে চরিত্র সোনা এবং রূপার কেমিস্ট্রি দর্শকের মন কাড়ছে।

যদিও শুরু থেকেই এই ধারাবাহিকটির কাহিনী বেশ আকর্ষণীয় ছিল দর্শকদের কাছে। তবে সোনা-রুপা এসে গল্পের মোড় আরও এক নতুন দিকে টান নিল। বর্তমানে সিরিয়ালটিতে নতুন মোর আসতেই ফের দর্শকদের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠে এই ধারাবাহিক। দুই মেয়ে সোনা-রুপা গল্পে এনেছে এক নতুনত্বের ছোঁয়া। তাদের অসাধারণ অভিনয় দর্শককের মন ছুঁয়ে গেছে।

ধারাবাহিকে সূর্য-দীপার মধ্যে ঝামেলা পাকায় হিরোর প্রিয় বান্ধবী মিশকা। তার কারসাজিতে আলাদা হয়েছে হিরো সূর্য এবং হিরোইন দীপা।তবে এবার ছোট্ট সূর্য-রুপা তাদের এক করার প্রয়াসে লেগে পড়েছে। একদিকে যেমন রুপার পাকা পাকা কথা, অন্যদিকে সোনার আদো আদো কথা। দুজনই যেন মিষ্টির পাহাড়। দুই সন্তানের মধ্যে বাবা সূর্যের কাছে থাকা সন্তান সোনার আসল নাম মিশিতা রায়চৌধুরী (Misheeta Ray Chowdhury,)। তাঁর বাড়িতে সকলেই সোনাকে মিশকা বলে ডাকেন।

উল্লেখ্য, সোনা অর্থাৎ মিশিতার এই ধারাবাহিকের প্রথম কাজ। দীর্ঘদিন ধরে কিডস মডেল হিসাবে কাজ করেছেন তিনি। ছোট বয়সেই অসংখ্য পুরস্কারও পেয়ে গিয়েছে সোনা। তবে সোনার গায়ের রং কিন্তু এতোটাও কালো নয়, ধারাবাহিকের প্রয়োজনে গায়ে কালো মেকআপ দেওয়া হয় তাঁর। তার প্রথম কাজ এতটাই সফলতা লাভ করেছে, যে এবার আর তাকে পেছন ফিরে তাকাতে হবে না। অন্যদিকে রূপা ওরফে সৃষ্টি মজুমদার যদিও এই সিরিয়ালের আগেও সুন্দরী সিরিয়ালে শিশু অভিনেত্রীর ভূমিকাতে অভিনয় করেছে।

প্রতিটি দর্শক এই দুই খুদেকে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিয়েছে। সম্প্রতি মিশিতার এক ভক্ত একটি পোস্টে লেখেন, “অনুরাগের টিম দুটো ছোট্টো রত্ন খুঁজে এনেছে,,, সোনার অভিনয়, কান্না, এক্সপ্রেশন্স পুরো বাস্তব মনে হয়,, কী সুন্দর ত ত করে কথা বলে,, মিছরির থেকেও বেশি মিষ্টি লাগে সোনার তোতলা কথাগুলো শুনতে,, ইচ্ছা করে চটকে দিয়ে আসি সোনাবুড়িকে”।

Nira

                 

You cannot copy content of this page