জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

নদীয়াতে দেখা হল শুভ-আদৃতের! শুভ’র বিয়ের তোড়জোড় চলছে রায় বাড়িতে! স্মৃতি ফিরছে আদৃতেরও! কী হতে চলেছে গৃহপ্রবেশ ধারাবাহিকে?

নদীয়াতে এসে এক হচ্ছে শুভ ও আদৃত। স্টার জলসার ‘গৃহপ্রবেশ’ ধারাবাহিকের আজকের পর্বে দেখা যাবে আকাশের সঙ্গে কথা বলতে থাকে শুভ। আর আকাশ শুভর কথা শুনে সহমত হয় এবং বলে সে বুখতে পারছে যে শুভ কখনই আদৃতকে ভুলতে পারবে না, মানুষ তাঁর প্রথম ভালোবাসা কখনোই ভুলতে পারে না।

এমনকি, আকাশ বলে সে শুভর অতীতকে নিয়ে কোনোদিনই কোনোকিছু বলবে না। আকাশ শুধু কেশবের বাবার ঘাটতি লাঘব করবে। এই সব শুনে শুভ বলে সে আর কোনোকিছুই বলতে চায় না, এরপর যা ঘটবে তাতেই সে বিশ্বাস করবে। আকাশ-শুভর কথোপকথন শুনে পূরবী বলে আকাশের মতন ছেলে পাওয়াও ভাগ্যের ব্যাপার।

Tollywood serial Grihaprabash, star jalsha, Ushasi Roy, Sushmit Mukherjee, Entertainmentnews, entertainment, বিনোদন, স্টার জলসা, অভিনেতা, অভিনেত্রী, টলিউড,গৃহপ্রবেশ, সুস্মিত মুখার্জী, ঊষসী রায়, সিরিয়াল, ধারাবাহিক

এমন সময় অহনার খুব খারাপ লাগে ও কান্নাকাটি করতে থাকে। তখন রোমিত তাঁকে জিজ্ঞাসা করে সে কেন কাঁদছে? এর উত্তর অহনা বলে, শুভ যে বিয়ে করে চলে যাবে এটা মন থেকে মেনে নিতে পারছে না। রোমিত এরপর, কেশব-শুভর ভবিষ্যতের কথা ভেবেই মনটাকে শক্ত করে চুপ থাকতে বলে অহনাকে।

এমন সময় সুনন্দা ফোন করে সেবন্তীকে বলে আগামীকাল গিয়ে বিয়ের পাকা কথা বলতে চায়। অন্যদিকে দেখা যায় মোহনা নিজেই সমস্ত জামা কাপড় গুছিয়ে দিচ্ছে কারণ সে ইন্ডিয়াতে ফিরে যাবে। মোহনারা বাড়ি থেকে চলে যাচ্ছে বলে খুব মন খারাপ সুনন্দার। এরপর, মোহনা বলে নদীয়ার ক্যাম্প এবং আয়ানকে সামলে নেবে সে। আয়ানের অসুস্থতা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে বলেই মোহনা ইন্ডিয়াতে চলে যেতে চায়।

এমন সময়, আয়ান সুনন্দার সঙ্গে কথা বলে রাত হতেই মোহনার সঙ্গে গাড়িতে উঠে পড়েছে ইন্ডিয়া যাওয়ার জন্য। কিন্তু সেই সময়তেই আইনের মনে হয় সে যেন কিছু একটা ফেলে যায় আর কেমন একটা অদ্ভুত ব্যবহার করতে থাকে। আয়ান কে দেখে মোহনার মাঝে মাঝে মনে হয় আবার কখনো মনে হয় সেই ইন্ডিয়াতে থাকতো। আসলে, আদৃত কোথায় থাকতো মোহনাকেই বুঝতে পারছে না।

এদিকে, কেশবকে নিয়ে কান্নাকাটি করতে থাকে শুভ আর আদৃতের ফটো সামনে দাঁড়িয়ে বলে, ‘তুমি আমার উপর খুব রাগ করবে বলো? আমি তো সত্যিই বিয়ে করতে চাই না। তোমার পরিবারের লোক যদি না আমাকে এমন ভাবেই জোর করছে যে আমার আর কিছু করারও নেই’। এইভাবেই নানান মনের কথা বলতে থাকে শুভ। এরপর জীবনের আগুনে আগামী দিনে দায়িত্ব কর্তব্য নিয়ে ভেবে নানা চিন্তা করতে থাকে শুভ।

এরপর পরের দিন সকালবেলা দাদু ফোন করে শুভর বাবাকে এবং বিয়ের সমস্ত কথা তাকে বলতেই, মনে মনে আনন্দিত হয়ে বলে সে নিজে যেটা কোনদিন ভাবতে পারিনি আদৃতের বাড়ির সবাই সেটা করে দেখিয়েছে। এর মধ্যেই রায় বাড়িতে চলে এসেছে আকাশ এবং সুনন্দা। শুভ-আকাশের নদীয়াতে বিয়ে দিতে চায় দাদু, এই কথা শুনে আমরা খুবই খুশি হয়ে ওঠে।

মোহনা এবং আয়ানের কথা শুনে সেবন্তী তাঁকে জিজ্ঞাসা করে এঁরা কারা? এই শুনে সুনন্দা বলে মোহনা তার মেয়ে এবং আয়ান তার মেয়ের বন্ধু। আর, এদিকে মোহনারায়ন কি ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়াতে বারে বারে একটি ফাঁকা রাস্তায় একে দেখাচ্ছে ডাক্তারকে।

Piya Chanda