অনেক মান-অভিমানের পালা শেষ করে মিত্তির বাড়িতে এলো জোনাকি। জি বাংলার মিত্তির বাড়িতে জোনাকি ফেরা মাত্রই শুরু হয়ে গিয়েছে নানা হইচই আনন্দ। আর, এর মধ্যেই বাড়িতে পালন হয়ে গেলো দাদু-ঠাম্মির ৫৫তম বিবাহবার্ষিকী।
বাড়ির সকলের নানাভাবে চাইছে যাতে, ধ্রুব-জোনাকির রাগ মিটে যায়। কিন্তু, ওই যে কথায় আছে ভাঙবে তবু মোচকাবে না, এই হল এদের অবস্থা। কেউই কারোর সাথে তেমন করে কোনো কথা বলছে না।

তবুও, এদিকে বাড়িতে জোনাকি আসতেই বিশেষ দিনের জন্য দাদু বিশেষ অনুরোধ করেছে। দাদু বলেছে, তাঁদের ফুলশয্যার খাট যেন জোনাকি এবং ধ্রুব নিজে হাতে সাজিয়ে দেয়। আর, এই কথা কেউই অমান্য করতে পারেনি।
তাই ধারাবাহিকে আগামী পর্বে দেখা যাবে, দাদু-ঠাম্মির ঘরে এসে ধ্রুবজোনাকি নিজেদের মতন করে ফুলশয্যার খাট সাজাচ্ছে। আর, এমন সময় বাড়ির সকলে পিছন থেকে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিয়ে লাইট বন্ধ করে বেরিয়ে যায়। আর, অন্ধকারে বুঝতে না পেরে দুজনেই একসঙ্গে খাটে পরে যায়।
আরও পড়ুনঃ রেস্তরাঁয় ফ্যানসি প্ল্যান নয়, জামাইষষ্ঠীতে একেবারে ঘরোয়া গেট-টুগেদার শ্রীময়ীর বাড়িতে! জামাইষষ্ঠীতে কাঞ্চনের পাতে পড়তে চলেছে কি কি বিশেষ পদ? শাশুড়ি মায়ের কি পরিকল্পনা কাঞ্চন-শ্রীময়ীর জামাইষষ্ঠী নিয়ে?
আগামী পর্বের এই দৃশ্য দেখে ইতিমধ্যেই আগ্রহী হয়ে উঠেছে সিরিয়াল প্রেমীরা। তবে, কি এবার বহু প্রতীক্ষার পর মিলন ঘটবে ধ্রুব-জোনাকির? নাকি, এই মিলনই হবে তাঁদের কাল?