জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Mithai: চিঠি, শ্রীতমা এমনকি পিংকি জিও পারে নিজের চার চাকা চালাতে! ‘মিঠাই রানী খালি বছর বছর বাবার থেকে আইফোনের নতুন মডেল নেবে, তবু গাড়ি শিখবে না’, কটাক্ষ নিন্দুকদের

বাংলা টেলিভিশনের ইতিহাসের বাংলা ধারাবাহিক দর্শকদের বিনোদনের অন্যতম খোরাক। সময় যতই পাল্টে যাক মানুষ যতই ব্যস্ত হয়ে পড়ুক দিনের শেষে একটু বিনোদন পেতে চ্যানেলের পর চ্যানেল ঘুরিয়ে সিরিয়াল দেখার যে আনন্দ তা ভুলতে পারেনা বাঙালি দর্শকরা। তাইতো দর্শকদের চাহিদা মেটাতে গত মাস কয়েক মাসে একের পর এক নতুন নতুন ধারাবাহিক আনা হয়েছে বাংলা চ্যানেলে।

নানা ধরনের গল্প আর তার সঙ্গে নানা নতুন মুখ দেখতে পেয়েছে দর্শকরা। এমনই এক মুখ হিসেবে উঠে এসেছে মিঠাই রানী ওরফে সৌমীতৃষা কুণ্ডু। যদিও এটা নায়িকার প্রথম কাজ নয় তবে এই ধারাবাহিকের মধ্যে দিয়ে তিনি যে পরিমাণ পরিচিতি এবং সুখ্যাতি অর্জন করেছেন সেটা এর আগে পারেননি। এখন বাঙালি দর্শকদের ঘরে ঘরে মিঠাই রানী আর উচ্ছে বাবুর বন্দনা।

Sidhai - Twitter Search / Twitter

ধারাবাহিকের শুরু থেকে এখন অব্দি মিঠাই বেশিরভাগ সময় টিআরপিতে সেরা থেকেছে। তার উপরে সোশ্যাল মিডিয়ায় হরদম ভক্তদের নানা রকম পোস্ট মাতিয়ে রেখেছে দর্শকদের। সেই তুলনায় জি বাংলার অন্যান্য ধারাবাহিক ধারে কাছে ঘেঁষতে পারেনি মিঠাইয়ের। তবে নিন্দুকরা তো কোনো সুযোগ মিস করতে চায় না। এবারেও তেমনটাই হলো।

আসলে আপনারা যদি ধারাবাহিকভাবে লক্ষ্য করেন তাহলে বেশিরভাগ সিরিয়ালের অভিনেত্রীরা মোটামুটি সকলেই গাড়ি চালাতে পারেন। নতুন মুখ হোক অথবা জনপ্রিয় কোন অভিনেত্রী হোক না কেন, বেশিরভাগ টেলি নায়িকারা গাড়ি চালাতে পারেন। সম্প্রতি মিঠাই ধারাবাহিকের ছোট জা পিংকি জি পর্যন্ত চার চাকা কিনে গাড়ি চালানো শিখে গেল। এদিকে তার থেকে বড় হয়ে মিঠাই এখনো গাড়ি চালাতে পারে না।

পাশাপাশি নবাব নন্দিনী ধারাবাহিকের কমলিকা, মিঠাইয়ের পিংকি জি, সাহেবের চিঠির চিঠি সকলেই পারদর্শী ড্রাইভিং করতে। মিঠাইকে কখনো সেভাবে চার চাকা চালাতে দেখা যায়নি। তাই নিন্দুকদের প্রশ্ন সত্যি কি মিঠাই গাড়ি চালাতে পারে না? কিছুদিন আগে মিঠাই একটি ছবি পোস্ট করেছিল যেখানে তার সহকর্মী সায়ক চক্রবর্তীর হলুদ রঙের স্কুটিতে বসে বিভিন্ন পোজ দিয়েছে ক্যামেরায়। তখনো যদিও তাকে স্কুটি চালাতে দেখা যায়নি। তবে নিন্দুকরা ভীষণভাবে জানতে চায় আদৌ মিঠাই স্কুটি চালাতে পারে তো? তারপর তো আসে চার চাকা চালানোর কথা।

Nira