জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

ফের পর্ণার মুখোমুখি ঈশা! আহিরকে বাঁচাতে এগিয়ে এলো সে! পর্ণা কি পারবে আহিরকে শাস্তি দিতে? নিম ফুলে টান টান উত্তেজনা

Neem Phooler Madhu Today Episode: চলতি সময়ে বেঙ্গল টপার জি বাংলার (Zee Bangla) নিম ফুলের মধু (Neem Phooler Madhu)। শুরুর থেকেই ধারাবাহিকটি মন জয় করে এসেছে দর্শকদের। নতুন নতুন চমক সঙ্গে একগুচ্ছ সাসপেন্স সব মিলিয়ে একেবারে জমজমাট ধারাবাহিকটির প্রতিটি পর্ব। প্রতি সপ্তাহেই একের পর এক বিরাট বিরাট চমক আসছে ধারাবাহিকটিতে। ফলে নিম ফুলের মধু থেকে দিনে দিনে চোখ সরানো দায় হয়ে পড়েছে দর্শকদের পক্ষে।।

বর্তমানে যেমন বর্ষার পর বুবাইয়ের গল্প নিয়ে জমে উঠেছে নিম ফুলের মধু ধারাবাহিকটি। ইতিমধ্যেই ধারাবাহিকে দেখা গেছে রাস্তায় চা খেতে দাঁড়িয়েছিল পর্ণা এটি সৃজন। আর তখনই আহিরদের অসভ্যতা চোখে পড়ে পর্ণার। চা খেয়ে খুব খারাপভাবে তারা ব্যবহার করতে থাকে চায়ের দোকানির সঙ্গে। এরপরই গাড়ি দিয়ে প্রায় পর্ণাকে থাক্কা মেরে বেরিয়ে যায় আহির।

নিম ফুলের মধু আজকের পর্ব ৫ জুলাই (Neem Phooler Madhu Today Episode 5 July)

তবে আহিরের হাত থেকে পর্ণা বেচেঁ গেলেও বাঁচেনি অভিজিৎ আর বুবাই। রেস করতে গিয়ে সজোরে অভিজিতের সাইকেলে থাক্কা মারে আহির। দুর্ঘটনায় প্রায় হারায় অভিজিৎ। হাসপাতালে ভর্তি করার পর ডাক্তার জানান অভিজিৎ আর নেই। অন্যদিকে আহিরের বিরুদ্ধে কমপ্লেন করে আহিরকে জেলে ঢোকাতে যাবে এমন সময় চলে আসেন আহিরের বাবা বিখ্যাত ক্রিকেটার আকাশ।

অভিজিৎ আর বুবাইয়ের অ্যাক্সিডেন্টের সমস্ত প্রমাণ লোপাট করল ঈশা

না না উনি একা আসেননি। সঙ্গে চলে আসে মন্ত্রী সুকুমার হালদার এবং তার কূটনী স্ত্রী ঈশা হালদার। সঙ্গে এসেছেন পুলিশের উচ্চাধিকারি অফিসাররা। থানায় ঢোকার পরই তারা বলেন আহিরকে ছেড়ে দিতে। কিন্তু আহিরের মতো একজন খুনিকে ছাড়তে রাজি হয়নি সেই থানার অফিসার। তিনি জানায় আহির একজন নির্দোষকে হত্যা করেছে আর একজন আহত অবস্থায় হাসপাতালে রয়েছে। দত্ত বাড়ির নাম শুনেই একপ্রকার ঘাবড়ে যায় ঈশা। তড়িঘড়ি সে সমস্ত প্রমাণ ছিঁড়ে জ্বালিয়ে দেয় থানার মধ্যেই। এরপরই কর্মরত অফিসারকে ছুটি দিয়ে তার স্থানে বসে পড়েন সে উচ্চপদে অফিসার।

আরও পড়ুন: অনির্বাণে মেতে রয়েছে রাই! শৌর্য্যর জন্য নেই কোন‌ও অনুভূতি! সমাজমাধ্যমে চরিত্র নিয়ে কটাক্ষের শিকার রাইপূর্ণা

এদিকে দেখা যায় ছেলের মৃত্যুর শোকে একপ্রকার পাথর হয়ে গিয়েছেন অভিজিতের মা। বুবাইকে দেখে মূর্ছা যাচ্ছেন মৌমিতা। এরূপ পরিস্থিতিতে মনের জোর দেখিয়ে অভিজিতের মাকে দিয়ে সই করিয়ে অভিজিতের বডিটা পোস্টমর্ডামে পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে পর্ণা। আর মনে মনে ঠিক করে নেয় দোষীদের সে শাস্তি দেবে। এরপরই সৃজন, চয়নকে নিয়ে থানায় চলে আসে পর্ণা। কিন্তু অফিসার জানায় তারা এখনও কোন প্রমাণ পাননি। এমনকি কি গাড়ি সেই বিষয়েও তারা কিছুই জানেন না। পুলিশের কথা শুনেই খুটকা লাগে পর্ণা। তাহলে দোষীদের শাস্তি দিতে এবার কি করবে পর্ণা? আপনাদের কি মনে হয়?

 

TollyTales NewsDesk