জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Urmi-Satyaki: ঈদে আবার ফিরলো ঋত্বিক-অন্বেষার উর্মি-টুকাইবাবু জুটি! দেশের গন্ডী পেরিয়ে এবার এই দেশে কাঁপালো ঈদের বাজার! তাড়াতাড়ি দেখুন সেই বিশেষ ছবি

জনপ্রিয়তা কাকে বলে? এর সব থেকে বড় উদাহরণ হয়ত বর্তমান সমাজে বাংলা টেলিভিশনের নায়ক নায়িকারা। এপার বাংলায় তাঁরা জনপ্রিয় তো বটেই! কিন্তু বলা বাহুল্য ভারতবর্ষের (India) পাশাপাশি তাঁরা হয়ে উঠেছেন ওপার বাংলা ঘরের লোকও। তাঁদেরকে দেখতে, তাঁদের অমোঘ আকর্ষণে মাঝেমধ্যেই বাংলাদেশ (Bangladesh) থেকে ভক্তরা ছুটে আসেন এপার বাংলায়।

এপার বাংলার সিনেমা তো ওপার বাংলার দর্শকদের কাছে ভীষণ প্রিয়। এক‌ইসঙ্গে কিন্তু টেলিভিশনের নায়ক-নায়িকারাও তাঁদের দিল জিতে নিয়েছেন বারবার। এমনকি টেলিভিশনের এই নায়ক-নায়িকাদের নিয়ে বিভিন্ন ফ্যান গ্রুপ-ফ্যান পেজও আছে। আসলে বলা যায় ভারতবর্ষের এই পড়শি দেশে ভাষাগত পার্থক্য না থাকার কারণে এবার বাংলা ধারাবাহিক এবং সেই ধারাবাহিকের বিভিন্ন চরিত্রগুলি অত্যন্ত সহজে মন জিতে নিয়েছে দর্শকদের। আর নিজেদের সহজাত দক্ষতায় বাংলাদেশের আপন করে নিয়েছেন এই চরিত্রদের।

তবে ওই এত্তো ধারাবাহিকের ভিড়ে কিছু কিছু বিশেষ ধারাবাহিক থেকেই যায়। একইসঙ্গে থেকে যায় কিছু কিছু বিশেষ চরিত্র, কিছু বিশেষ ধারাবাহিক। যাঁরা অসামান্য দক্ষতায় এপার থেকে ওপার সর্বত্র নিজেদের দাপট দেখান। আর তেমনই একটি ধারাবাহিক ছিল জি বাংলার ‘এই পথ যদি না শেষ হয়।’ আর এই ধারাবাহিকে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন অভিনেতা ঋত্বিক মুখার্জি ও অভিনেত্রী অন্বেষা হাজরা। অর্থাৎ উর্মি-সাত্যকি জুটি।

Bangladesh, Writwik Mukherjee, Annwesha Hazra, Ei Poth Jodi Na Sesh Hoy fame, Zee Bangla, Eid, বাংলা সিরিয়াল, বাংলাদেশ, ঋত্বিক মুখার্জি, অন্বেষা হাজরা, জি বাংলা, ঈদ, এই পথ যদি না শেষ হয়, বাংলা ধারাবাহিক

এই ধারাবাহিক শেষ হলেও জনপ্রিয়তায় কিন্তু একেবারেই ভাটা পড়েনি। আর এবার ফের একবার তাঁর প্রমাণ মিলল। এবার পড়শি দেশে ঈদের বাজার কাঁপালো ঋত্বিক-অন্বেষা। কীভাবে? এবারের ঈদে বাংলাদেশে দেদার বিকলো ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ মেহেদী। ভাবুন তাহলে জনপ্রিয়তা কাকে বলে। ওপার বাংলার নায়ক-নায়িকাদের মাত দিয়ে ঈদের বাজারে ছেয়ে গেল পশ্চিমবঙ্গের নায়ক-নায়িকার মুখ সম্বলিত মেহেদী। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই খুশির খবর ভাগ করে নেন এক অন্বেষা ভক্ত।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।

                 

You cannot copy content of this page