জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

অপু-আর্যর স্বপ্ন ভাঙল মায়ের ডাকে! গরিবের বাড়িতে থাকতে রাজি নয় মীরা-মানসী! অপমানের মাঝেও অপু রইল দৃঢ়! অপুর মায়ের সম্মান রক্ষায় আর্যর কড়া জবাব! অপু-আর্যের মিলনের পথে কি কাঁটা মীরা-মানসী?

জি বাংলার ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’ (Chirodini Tumi Je Amar) ধারাবাহিকের আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, আর্য সামনে এসে দাঁড়াতেই একটা গান বেজে ওঠে আর অপু মুহূর্তেই স্বপ্নের জগতে ভেসে যায়। স্বপ্নে সে দেখে, আর্য পিয়ানো বাজাচ্ছে আর অপু নিজে সেই ছন্দে নাচ করছে। একটা পর্যায় এসে তারা দুজনেই একসঙ্গে নাচ শুরু করে।

এমনকি তারা কাছাকাছি আসবে, ঠিক এমন সময়ে অপুর মায়ের আওয়াজে তাদের স্বপ্ন ভঙ হয়। অপুর মা সবাইকে অনুরোধ করে ঘরে গিয়ে বসার। আপুদের ঘরে ঢুকতেই মীরা আর মানসীর অস্বস্তি শুরু হয়, এত ছোট জায়গা দেখে। মানসী এমনকি চেয়ারেও বসতে চায় না, শুধু অপুকে আর্যর সঙ্গে বিয়েটা দিয়ে হবে ভেবে চুপচাপ থাকে।

Chirodini Tumi Je Amar, Ditipriya Roy, Jeetu Kamal, Tonni Laha Roy, Avrajit Chakraborty, Arka Jyoti Paul Chaudhury, Zee Bangla, Arya-Aparna, Bengali Serial, Chirodini Tumi Je Amar Today Episode, New Episode, চিরদিনই তুমি যে আমার, দিতিপ্রিয়া রায়, জিতু কামাল, তন্বী লাহা রায়, অভ্রজিৎ চক্রবর্তী, অর্কজ্যোতি পাল চৌধুরী, জি বাংলা, আর্য-অপু, বাংলা সিরিয়াল, চিরদিনই তুমি যে আমার আজকের পর্ব, নতুন পর্ব

এদিকে আর্য অপুর সঙ্গে যতবার কথা বলতে চাইছে, কোনও না কোনও কারণে সেটা বাধা পাচ্ছে। অপুর মা সবাইকে পকোড়া খেতে দেয়, অনিচ্ছা সত্ত্বেও মানসী আর মীরা সেটা খায়। হঠাৎ করে মীরার জল চায় অপুর মায়ের কাছে, কিন্তু বাড়ির জল সে খাবে না। বাইরে থেকে জল কিনে দিতে হবে, সেটা না পাওয়ায় মীরা বাড়ি চলে যেতে চায়।

অপুর মা সবাইকে অনুরোধ করেন, রাতের খাওয়ার খেয়ে যেতে। কিন্তু মানসী কটাক্ষ করে, ছোট জায়গায় এত মানুষের সঙ্গে গাদাগাদি করে খাওয়া সম্ভব নয়। মীরাও সুযোগ পেয়ে বলে, অপুর তো এখনও প্রমোশন হয়নি। সাতদিন বাদেই পার্টিটা দেওয়া উচিত ছিল, অপু প্রতিবাদ করে বলে যে এইসব তার জন্য মা করেছে বলেই আর্যদের নিমন্ত্রণ করেছে।

অপু নিজে যদি উদ্যোক্তা হতো, তাহলে আর তাদের আসতে বলত না। মানসী বলে সে কিছুতেই এই ছোট জায়গায় সেইসব খাওয়ার খেতে পারবে না। আর্য এবার চুপ না থেকে মানসীকে উত্তর দেয়, আর্য বলে সে একদিন কাছ থেকে এই জীবন দেখেছে। তাই জানে এদের সামর্থ্য না থাকলেও আন্তরিকতা আছে।

আরও কিছু বলতে গেলে, কিঙ্করের ইশারায় চুপ করে যায়। সবার অদ্ভুত লাগে, আর্যর এই কথা শুনে। অবশেষে সবাই খেতে রাজি হওয়াতে বেরিয়ে গেলে, আর্য অপুর হাতটা টেনে ধরে মনের কথা বলবে বলে। মীরা আর্যকে চোখের আড়াল হতে দিচ্ছে না, এই অবস্থায় অনেকক্ষণ আর্যকে না দেখে সরাসরি দুজনের মাঝখানে গিয়ে দাঁড়ায় সে।

Piya Chanda