জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘পরিণীতা’ (Parineeta) তে জোর কদমে চলছে রবীন্দ্রজয়ন্তী উদযাপন। ইউনিভার্সিটিতে হচ্ছে ‘রক্তকরবী’ নাটক, আর নির্দেশনার ভূমিকায় রায়ান। মুখ্য চরিত্র নন্দিনী হিসেবে পারুল। এই নাটকের হাত ধরেই কাছাকাছি আসছে দুজনে। একদিকে তূর্য, অন্যদিকে শিরীন প্রায় জ্বলে পুড়ে ছাই! তাতে কি হয়েছে? শত্রুর মুখে ঝামা ঘষে অবশেষে এক হতে চলেছে পারুল-রায়ান।
এর আগের প্রোমোতে দেখা গিয়েছিল যে স্টেজে ভাঙা কাঁচ ছড়িয়ে দিয়েছে শিরীন, পারুলের অভিনয় নষ্ট করতে। কিন্তু প্রতিবাদের সুর হয়ে রুখে দাঁড়ায় রায়ান! সে শিরীনের হতে ঝাঁটা ধরিয়ে পরিষ্কার করায় তাঁরই ছড়ানো কাঁচ। অন্যদিকে তূর্যের প্রতিশোধের আগুন আরও বাড়ছে, সে খালি সুযোগ খুঁজছে কিভাবে রায়ানকে মারা যায়।

আর এবারের সদ্য প্রকাশিত নতুন প্রোমোতে দেখা গেল, বাইরে বেরিয়ে প্রবল বৃষ্টিতে পারুল-রায়ান আটকে পড়ে এক অজানা জায়গায়। রায়ানের বাইকও খারাপ হয়ে যায়, অগত্যা তাদের আশ্রয় নিতে হয় এক অজানা ঠিকানায়। একদিকে বৃষ্টিতে ভিজে গিয়ে পারুল নিজেকে শুকানোর চেষ্টা করছে, অন্যদিকে রায়ান তাঁকে মুগ্ধ হয়ে দেখছে।
ঠিক এমন সময়ে পারুলের হাঁচি শুরু হয় ঠান্ডা লেগে, রায়ান বলে, “তোকে ওষুধ দিচ্ছি দাড়া!” এই বলে ব্যাগ থেকে একটা ম’দের বোতল বের করে ঢেলে দেয় পারুলের গলায় আর নিজেই কিছুটা পান করে। এরপর রায়ান বলে, “চল নাচি, তাহলে গা গরম হয়ে যাবে।” দুজনে মিলে নেশার ঘোরে নাচানাচি করতে থাকে।
আরও পড়ুনঃ “কাজ না পেলে আমার কিছু যায় আসে না!” নিজের ওজন বৃদ্ধি নিয়ে স্পষ্ট মন্তব্য টলি অভিনেত্রী অনামিকার!
বিছানায় পাশপাশি শুয়ে রায়ান পারুলকে বলে, তাঁরা কত ভালো বন্ধু হতে পারত যদি দাদু জোর করে না বিয়ে দিত। পারুল বলে দাদুই আসল ভিলেন! তারপর দাদুকে ফোন করে বসে নেশার ঘোরে! এরপর কি হবে? অবশেষে কি এক হচ্ছে পারুল-রায়ান? জানতে হলে চোখ রাখুন মূল পর্বে, প্রতিদিন রাত্রি ৮ টায়।