Connect with us

    Entertainment

    Rannaghor-Debangshu: মা’কে‌ নিয়ে “রান্নাঘরে” দেবাংশু ভট্টাচার্য! ‘চপ ঘুগনি, ঝালমুড়ি বানাতে শেখাবে নাকি গো?’, কটাক্ষের সুর নেটিজেনদের

    Published

    on

    জি বাংলার একটি জনপ্রিয় রান্নার শো হল রান্নাঘর। যেখানে সঞ্চালিকা হিসেবে দেখতে পাওয়া যায় অভিনেত্রী সুদীপা চ্যাটার্জিকে। যিনি সম্প্রতির সোশ্যাল মিডিয়াটে নেটিজেনদের ক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন। আর তারপর থেকে সুদিপাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক জায়গায় সমালোচিত হতে দেখা যায়।

    এবার সেই শোতে আসতে দেখা গেল তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্যকে। যার এক একটি কথায় তোলপাড় হয় রাজ্য রাজনীতি, এবার তাকেই দেখতে পাওয়া গেল জি বাংলার রান্নাঘরে তার মায়ের সাথে। প্রসঙ্গত তৃণমূল কংগ্রেসের এই নেতার একটি গান এত জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছিল যে দেশের প্রধানমন্ত্রীর মুখে ও শোনা গিয়েছিল “খেলা হবে”।

    এর আগেও জি বাংলার একাধিক শোতে এসেছে দেবাংশু। আসার পরে তার মন্তব্য ঘিরে বারবার বিতর্ক তৈরি হয়েছে। যখন দেবাংশু “দিদি নাম্বার ওয়ান” বা “দাদাগিরি”তে এসেছিল তার মন্তব্যকে ঘিরে একাধিক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। তারপরেও বারবার জি বাংলা দেবাংশুকে তাদের রিয়ালিটি শো গুলোতে নিয়ে আসে। সেই নিয়েই একাধিক দর্শকদের এদিন ক্ষোভ ওগরাতে দেখা গেল।

    প্রসঙ্গত আজ ২৩ শে সেপ্টেম্বর জি বাংলার ফেসবুক পেজ থেকে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয় যেখানে দেখা যাচ্ছে যে “রান্নাঘর” এবং “দিদি নাম্বার ওয়ান” এর আজকের পর্বের প্রমো। সেখানে দেখতে পাওয়া গেছে যে আজকে রান্না ঘরে আসতে চলেছে দেবাংশু ভট্টাচার্য এবং তার মা। আর সেই দেখেই নেটিজেনরা একাধিক মন্তব্য ছুড়ে দিয়েছেন ভিডিওর কমেন্ট বক্সে। কেউ লিখেছেন সুদীপা কবে বিদায় হবে? এখন আবার রাজনৈতিক দলের লোকেদের আনছে নিজের জায়গা পোক্ত করার জন্য কি?

    আবার অন্যদিকে বেশ কয়েকজন এই নেতাকে কটাক্ষ করে লিখেছেন,”মুরগি মুরগি খাচ্ছে”। এবং আরো একজন লিখেছে যে “গোবর দিয়ে মুরগী রান্না”। এইরকম একাধিক মন্তব্য উঠে এসেছে এখানে। তাদের মধ্যে একজন লিখেছে, “দেবাংশু আজ মায়ের কাছে ঘুগনি করা শিখবে”।

    প্রসঙ্গত কয়েকদিন আগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মাননীয়া মমতা ব্যানার্জি একটি সভায় গিয়ে বলেন, ‘এক হাজার টাকা জোগাড় করে একটা কেটলি কিনুন আর মাটির ভাঁড় নিন। চা বিক্রি করুন। এরপর প্রথম সপ্তাহে সঙ্গে কিছু বিস্কুট নিন। তার পরের সপ্তাহে মাকে বললেন একটু ঘুগনি তৈরি করে দাও। তার পরের সপ্তাহে একটু তেলেভাজা করলেন। একটা টুল আর একটা টেবিল নিয়ে বসলেন। আস্তে আস্তে বাড়বে। এই তো পুজো আসছে সামনে। দেখবেন লোককে দিয়ে কুলোতে পারবেন না।’