জি বাংলায় এতদিন ধরে ছক্কা হাঁকিয়ে এসেছেন সৌরভ গাঙ্গুলী। ক্রিকেটের ২২ গজের পিচ আর দাদাগিরির মঞ্চে সমানভাবে সামলেছেন তিনি। এই নিয়ে নবম সিজন আর তাই দর্শকদের মধ্যে উন্মাদনাও তুঙ্গে। পেশাদার সঞ্চালক না হয়েও যেভাবে এই মঞ্চে সকলে দাদাকেই চায় সেটা সৌরভ গাঙ্গুলী নিজে প্রমান করে দিয়েছেন।
এর আগে শুধুমাত্র খাঁটি বিনোদনকে কেন্দ্র করে বাংলায় খুব কম রিয়ালিটি শো হয়েছে। সেখানে আবার মাঝে মধ্যেই তারকাদের হাট। তবে সব কিছুরই শেষ আছে। দাদাগিরি আনলিমিটেড এবার শেষের পথে। মন খারাপ বাঙালি দর্শকদের। কিন্তু এর মধ্যেও বিনোদন রয়েছে ভরপুর।
নেপথ্যের বহু কাহিনী আস্তে আস্তে সামনে আসছে। দাদা ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব কম কথা বলেন দাদাগিরির মঞ্চে। কেউ তা নিয়ে প্রশ্ন করলেও তিনি কোনো না কোনোভাবে সেগুলো ঘুরিয়ে দেন। তবে এই মঞ্চে এসেছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলী স্ত্রী ও নৃত্য শিল্পী ডোনা গাঙ্গুলী। সেখানে নিজেদের ব্যক্তিগত অনেক সিক্রেট কথা ফাঁস করেছেন ডোনা যা শুনে রীতিমতো চমকে গিয়েছে বাঙালিরা।
এই সপ্তাহান্তেও শোয়ের মঞ্চে বহু কলাকুশলীরা হাজির থাকবেন। তার মধ্য থেকেই 10 রাউন্ড এর একটি প্রশ্ন থাকবে শুক্তো রান্না করার জন্য এটি প্রয়োজন হয়। তার উত্তরে কেউ বলে মিষ্টি আলু কেউ বলে বড়ি আবার কেউ বলে মুলো। তাতে দাদা পাল্টা প্রশ্ন করেন শুক্তোতে মুলো দেয়? তাতেই বোঝা গেল তিনি রান্না করতে পারেন।
এমনকি দাদা নিজেই স্বীকার করলেন যে তিনি আগের দিন শুক্তো রান্না করেছেন কিন্তু তাতে তাতে মুলো দেননি। কথা শুনে হেসে ফেলে সকলে। তখন সৌরভ গাঙ্গুলী উত্তরে বলেন তিনি রান্না করেন আর ডোনা সেটা খান। এমন মশকরা আর কে করতে পারে ?