জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Nandini Chatterjee: বয়স কবে পেরিয়েছে ৫০!সমুদ্রতটে বি’কিনি পরে ছবি, সোশ্যাল মিডিয়ায় আগুন লাগালেন মিতুলের শাশুড়ি নন্দিনী চ্যাটার্জী! হু হু করে ভাইরাল

বেশ কিছু বছর ধরে বাংলা টেলিভিশনে নন্দিনী চ্যাটার্জি একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী। বলা যেতে পারে একদিন জনপ্রিয় খলনায়িকা। যাকে কখনো দেখতে পাওয়া গেছে দজ্জাল মাসি বা মামীর চরিত্রে অথবা কখনো দজ্জাল শাশুড়ি অথবা কখনো সৎ মায়ের চরিত্রে। নিজের অভিনয় দক্ষতার স্থলে বাংলা দর্শকের মনে এমন জায়গা করে নিয়েছেন নন্দিনী যে তাকে দেখে গালাগালি পর্যন্ত করেন দর্শকরা। একবার শুনে গিয়েছিল তাকে দেখে রাখি এক মহিলা জুতো পর্যন্ত ছুড়তে গিয়েছিলেন। তাহলে বোঝাই যাচ্ছে যে একজন অভিনেত্রী হিসাবে কতটা দক্ষ তিনি।

নন্দিনী অভিনয় জগতে অনেকদিন থাকলেও জনপ্রিয়তা পান রবি ওঝার ‘নানা রঙের দিনগুলি’ ধারাবাহিক থেকে। এখানে একজন আলট্রা মডেল দজ্জাল শাশুড়ির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন নন্দিনী। তারপর থেকে একাধিক ধারাবাহিকে নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকের মন জিতে নিয়েছেন তিনি। মিঠুন চক্রবর্তীর ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত এর মত তাবড় তাবড় অভিনেতা অভিনেত্রীদের সঙ্গে বেশকিছু ছবিতেও কাজ করেছেন নন্দিনী।

তবে এবার তাকে দেখা গেল একজন অল্পবয়সী রমণীর মতো গোয়ার সি বিচে বিকিনি পড়ে ঘুরতে। প্রসঙ্গত ৫০ বছর বয়সী এই টলিউডের অভিনেত্রী সম্প্রতি তার সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু ছবি পোস্ট করেছেন যা দেখে মুগ্ধ হয়েছে দর্শক। অনেক স্ট্রাগল করে নিজের এই পরিচয় বানিয়েছেন নন্দিনী। অভিনয়ে আশা তার ইচ্ছা ছিল আর সেই ইচ্ছা কে কেন্দ্র করেই বাপের বাড়ি শশুর বাড়ি প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গিয়েও তার শখ টাকে পূরণ করেছেন তিনি। তার ফলে স্বামীর সঙ্গেও দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। একা হাতেই মানুষ করেছেন নিজের ছেলেকে। বর্তমানে তিনি একজন সিঙ্গেল মাদার।

তবে সম্প্রতিক তার সোশ্যাল মিডিয়ার বিকিনি পরিচিত ছবি দেখে মুগ্ধ হয়েছে গোটা টলি পাড়া। তার ছবি দেখে অনায়াসে বলা যেতে পারে এই সময়কার অল্পবয়সী অভিনেত্রীদের একাই টক্কর দিতে পারেন এই ৫০ উর্ধ্ব অভিনেত্রী। একটি ফ্লোরাল প্রিন্ট এর বি’কিনি পড়ে গোয়ার সমুদ্রতটে জলকেলি করছেন অভিনেত্রী। আর এই ছবি আগুন ধরিয়েছে টলিপাড়ায়। প্রসঙ্গত তাকে এই মুহূর্তে অভিনয় করতে দেখা যাচ্ছে জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘খেলনা বাড়ি’তে মুখ্য চরিত্র ইন্দ্রজিৎ লাহিড়ীর সৎ মায়ের ভূমিকায়।

Nira

                 

You cannot copy content of this page