বাংলার রাজনীতি ও টলিউডতো (Tollywood) যেন একসঙ্গে মিলে মিশে গিয়েছে। যখনই কলকাতায় বাংলার অথবা জাতীয় কোনও অনুষ্ঠান দেখা করা হয় তখন সারি দিয়ে দেখা যায় টলিউডের অভিনেত্রীদের। অনেকে তো কটাক্ষ করে বলেনই যে, রাজনীতি না রঙ্গমঞ্চ জানার উপায় নেই। অভিনেতারই যদি নেতা হয়ে যায়, তাহলে সিনেমা করবেন কারা?
আর কথাটা কিন্তু একদমই ফু মেরে উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। পরিচালক থেকে অভিনেতা অভিনেত্রী সবাই রাজনীতির মঞ্চে উপস্থিত। শুধু তাই নয়, দলের লোকের আগে তাঁরা টিকিট পান, তাঁরাই জনপ্রতিনিধিদের নতুন মুখ। সেই চক্করে কত কাণ্ডও।
সেই অভিনেত্রীদের লিস্টে টপে রয়েছেন নুসরত, তারপরই মিমি। আর তারপরই হলেন সায়ন্তিকা। তিনিও বাঁকুড়ার বিধায়ক। তবে সামনেই ভোট। নিশ্চই ভাবছেন যে এমনিতে শুটিং এর জন্য খুব ব্যস্ত থাকেন, তাই ভোটের আগে বেশি করে মানুষজনের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ করছেন। মিটিং মিছিল, সাধারণ মানুষের সঙ্গে দেখা করেছেন, কথা বলছেন।
কিন্তু সেসব কিছুই নয়, বরং দিব্যি নিজের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছেন সমুদ্রের তটে। তাও আবার একদম পুরো ভ্যাকেশনের মুডে। কোমরে গুচির ব্যাগ, পরনে হ’ট প্যান্ট, সাদা টপ, সানগ্লাস। সমুদ্রের নোনা হাওয়ায় চুল উড়ছে। আর একদম ফুর্তির মুডে পুরো নায়িকা।
View this post on Instagram
আর এতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দেদার ট্রল হচ্ছেন অভিনেত্রী। তাতে সায়ন্তিকার গায়ে লাগে না। অবশ্য এরকম দেদার ট্রলের শিকার হন নুসরতও। তিনি বসিরহাটের বিধায়ক। যে সময় করোনাতে পরিযায়ী মানুষদের বিশেষ সাহায্যের দরকার তখন বিধায়ক টিকটকে নেচে ভিডিও ছাড়ছেন। আর এতেও কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছিল তাঁকে।