জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Actress Big Allegation: বকেয়া পারিশ্রমিক মেটাচ্ছে না জনপ্রিয় টলি প্রযোজনা সংস্থা! অন্যদিকে কাজ হারানোর ভয়! অভিযোগ তুলে পোস্ট এই জনপ্রিয় নায়িকার, পরের বার আরও কড়া পদক্ষেপের হুমকি

টলিপাড়ার শিল্পী থেকে কলাকুশলী, বকেয়া পারিশ্রমিক না মেটানোর অভিযোগ উথেকে বহুবার। এবার এরকমই একটি অভিযোগ প্রযোজনা সংস্থার বিরুদ্ধে তুললেন অভিনেত্রী শ্রীতমা দে। ‘সাহেবের কাটলেট’ ও ‘মহিষাসুরমর্দ্দিনী’ ছবিতে দেখা গেছে। সম্প্রতি ২৮তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত ‘সমরেশ বসুর প্রজাপতি’ ছবিতেও অভিনয় করেছেন অভিনেত্রী শ্রীতমা।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Sritama Dey (@sritamadey05)

কাজ শেষ হওয়ার পরও প্রযোজনা সংস্থা বকেয়া পারিশ্রমিক দেয়নি! এর জেরে বাধ্য হয়ে অভিনেত্রী প্রযোজনা সংস্থার বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগড়ে দিলেন। শ্রীতমা লিখেছেন, “দীর্ঘদিন হল শুট শেষ হওয়ার পরেও এখনও টাকা ক্লিয়ার করছে না একটি বড় প্রোডাকশন। তাদের কর্মচারীদের ফোন করলে ফোন তোলে না কেউ। বাধ্য হয়ে কর্ণধার এর স্ত্রী কে ফেসবুকে এ টেক্সট করি কিন্তু ম্যাম এখনও সময় পাননি হয়তো দেখার।”

সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি আরও লেখেন, “এদিকে হাউজটির ব্যাক টু ব্যাক সিনেমা থিয়েটারে রিলিজ করছে। টাকা ক্লিয়ার না হওয়ার বা সেই বিষয়ে কোনও আপডেট (কবে পাওয়া যেতে পারে ইত্যাদি) না থাকার কারণ আমার জানা নেই। হয়তো পরের পোস্টে সবাইকে ট্যাগ করতে বাধ্য হব। আমার অনেক বন্ধুরা আমায় বারণ করেছে কেরিয়ারের শুরুর দিক তোর এমন করিস না, তোকে তখন কাজ দেবে না। তাহলে জানিয়ে রাখি সত্যি কথা বলার জন্য কাজ হারাবার ভয় আমি পাই না।”

এর আগেও একবার বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছিলেন অভিনেত্রী। তবে সোমবার প্রথম তিনি বকেয়া পারিশ্রমিকের বিষয়টি নিয়ে পোস্ট করেন। সংস্থার নাম উল্লেখ করলে তাঁর ক্যারিয়ারের ক্ষতি হতে পারে, এই জাতীয় সতর্কবাণীও এসেছে বন্ধুদের পক্ষ থেকে বলে জানান তিনি। যদিও তিনি বলেন, তাঁর ক্যারিয়ারের ভয় তিনি পান না।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Sritama Dey (@sritamadey05)

সংবাদমাধ্যমের কাছে অভিনেত্রী জানান, “মফস্বলের মেয়ে আমি। কলকাতায় এসে একা থাকি। ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছি। নিজের সমস্ত খরচ নিজেকেই চালাতে হয়। ‘অগ্রিম বাবদ প্রথম কিস্তির টাকা ছাড়া এখনও বকেয়া টাকা পাইনি। টাকা চাইতেই এখন ওরা আর কেউ আমার ফোন ধরছেন না। মেসেজের উত্তরও দিচ্ছেন না। অদ্ভুত আচরণ।’

Nira