জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

গরমের দুপুর বেলা চাই হালকা-পাতলা খাবার, চটজলদি বানিয়ে ফেলুন এই মেথি মসুর ডাল

আমরা বাঙালিরা হলাম পৃথিবীর সবচেয়ে বড় খাদ্য রসিক জাতি। খাবার ছাড়া বাঙালির মাথা কাজ করে না। পেটে উপযুক্ত খাবার পড়লেই তাদের সমস্ত কাজকর্মে মাথা খোলে। আর বাঙালি মানেই তো মাছ ভাত। কিন্তু প্রত্যেক দিন দুপুরে খাবার সময় তো শুধু মাছ খাওয়া যায় না। প্রথমে ডাল জাতীয় কিছু একটা লাগে ভাত দিয়ে খাওয়ার জন্য। আর তাই আজ আপনাদের জন্য নিয়ে চলে এসেছি স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু মেথি মসুর ডাল।

যাদের কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে অথবা যাদের হার্টের রোগ রয়েছে তাদের জন্য মেথি খাওয়া খুবই উপকারী। এছাড়া মসুর ডালের মধ্যে রয়েছে হাই প্রোটিন এবং অন্যান্য ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। এই রান্না আপনার যেমন মন ভরাবে সেরকম আপনাকে পুষ্টি জোগাতেও সাহায্য করবে।

কী কী লাগবে:

মুসুর ডাল

মেথি শাক

রসুন কুচি, কাঁচা লঙ্কা কুচি, পেঁয়াজ কুচি, টমেটো কুচি

হলুদ গুঁড়ো, লঙ্কা গুঁড়ো, গরম মশলা গুঁড়ো

গোটা জিরে, শুকনো লঙ্কা

পরিমাণ মত নুন, সরষের তেল

পদ্ধতি:

প্রথমে মুসুর ডাল ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর মেথি শাক ভালো করে ধুয়ে ছোট করে কেটে নিতে হবে।

এরপর কড়াইয়ে মসুর ডাল অল্প অল্প করে দিয়ে এবং জল দিয়ে সেদ্ধ করে রাখতে হবে।

এরপর কড়াইতে তেল নেবেন এবং তাতে শুকনো লঙ্কা এবং গোটা জিরে ভেজে নেবেন।এরপর একে একে রসুন কুচি, কাঁচা লঙ্কা কুচি, ও পেঁয়াজ কুচি এগুলো ভাজা হলে দিয়ে দিতে হবে টমেটো কুচি।

এরপরে হলুদ গুঁড়ো লঙ্কাগুঁড়ো দিয়ে জল দিয়ে অল্প কষিয়ে নেবেন। ভালো করে কষানো হয়ে গেলে এবার কেটে রাখা মেথি শাক এতে মিশিয়ে দেবেন। নিয়ে ভালো করে নাড়াচাড়া করবেন।

এরপর কড়াইয়ে সেদ্ধ করে রাখা মুসুর ডাল দিয়ে দিতে হবে। সাথে পরিমাণ মত জল দিয়ে ভালো করে নেড়ে ফোটাতে হবে ৫ মিনিট মত। ফোটানোর সময়েই পরিমাণ মত নুন দিয়ে দিতে হবে ডালের মধ্যে।

এইভাবে পাঁচ দশ মিনিট ফোটালেই তৈরি হয়ে যাবে মেথি মসুর ডাল তবে নামানোর আগে ওপরে একটু গরম মশলা গুঁড়া ছড়িয়ে দেবেন।

Piya Chanda