জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

ষষ্ঠী বা অষ্টমীতে জমিয়ে খান নিরামিষ বেগুন বাসন্তী! আপনাদের জন্যে থাকল সহজ রেসিপি

পুজোর আর হাতেগোনা দিন বাকি। আর কিছুদিন পরেই মহালয়া আর মহালয়া থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাঙালির পুজো শুরু হয়ে যায়। তবে এখন থেকে পুজো পুজো আমেজ চলছে বাঙালির মনে। আর সেই সঙ্গে পুরোদমে চলছে পুজোর প্রস্তুতি।

এই পূজার মধ্যে অন্যতম প্রস্তুতি হল কোন দিন কী রান্না করা যায় বা কী খাওয়া যায় সেটা আগে থেকে হিসেব করে নেওয়া। কারণ অনেকের বাড়িতেই সেই সময় নানা রকম রান্না হয় বা অতিথিরাও আসেন। তাই অত হইহুল্লোড়ের মাঝে তখন মাথা ঠিক রেখে কী রান্না হবে সেটা ভাবা যায় না অনেক সময়।

অনেকেরই পুজোর দুদিন নিরামিষ খেতে হয় অর্থাৎ ষষ্ঠী এবং অষ্টমী। তাদের জন্য এই সাইড ডিশ রইল আজকে। নাম বেগুন বাসন্তী। এটা আপনারা পোলাও বা লুচি দিয়ে খেতে পারেন দুপুরে বা রাতে। বেগুন দিয়ে রান্না হলেও এমন প্রিপারেশন খেয়ে জিভে জল আসতে বাধ্য সবার। রইলো সেই রেসিপি।

উপকরণ: বেগুন দুটি, টক দই দুই থেকে তিন চা-চামচ, ফ্রেশ ক্রীম ১/৪ কাপ, সরষে বাটা ২ চা-চামচ, পোস্ত বাটা ৩ চা চামচ, কাজু বাদাম বাটা ২ চা চামচ, হলুদ গুঁড়ো সামান্য, কাঁচা লঙ্কা তিন-চারটে, আদা হাফ ইঞ্চি, অল্প কালোজিরে, শুকনো লঙ্কা ২ টো, সরষের তেল প্রয়োজনমত, নুন-চিনি স্বাদমতো।

পদ্ধতি: বেগুন গুলিকে লম্বা করে কেটে ধুয়ে নেবেন। সামান্য হলুদ, নুন আর চিনি মাখিয়ে ভেজে তুলে নিন।
এবার একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। সেই মিশ্রণে টক দইয়ের সঙ্গে পরিমাণ মতো নুন, চিনি, হলুদ মিশিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নেবেন।

কড়াইতে বেগুন ভাজা তেলের মধ্যে শুকনো লঙ্কা, সামান্য কালো জিরে এবং আদা ফোঁড়ন দেবেন। এর মধ্যে একে একে সরষে বাটা, টক দই এর মিশ্রণ, চেরা কাঁচালঙ্কা, পোস্ত বাটা এবং কাজু বাদাম বাটা দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নেবেন। বেগুন গুলো দিয়ে খুব সামান্য জল দিয়ে একটু ফুটতে দেবেন। তৈরি হয়ে গেলো বেগুন বাসন্তী। নামানোর আগে ফ্রেশ ক্রিম দিয়ে নাড়াচাড়া করে গ্যাস অফ করুন।

Piya Chanda