জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

‘ডিভোর্স হলে খোরপোশ তো তোমাকে দিতেই হবে’! কিপ্টে পরাগকে পথে আনবে শিমুল! কার কাছে কই মনের কথা একেবারে সময়োপযোগী গল্প

এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের পর্দায় অন্যতম জনপ্রিয় এবং উত্তেজক ধারাবাহিক হচ্ছে কার কাছে ওই মনের কথা। এই ধারাবাহিকটি বাঙালি দর্শকদের কাছে ভীষণ প্রিয় হয়ে উঠেছে। খুবই অল্প সময়ে শুরু হয়েছে এই ধারাবাহিকটি তবে ইতিমধ্যেই দর্শকপ্রিয়তা পেয়ে গেছে সে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সদ্য বিয়ের পর একটি মেয়ের জীবনে কি কি বিপর্যয় নেমে আসতে পারে তারই একটি চিত্র তুলে ধরেছে এই ধারাবাহিকের মধ্যে দিয়ে। শুরুর পর যেমন প্রশংসা কুড়িয়েছে এই ধারাবাহিকটি। তেমনই আবার কটাক্ষের মুখেও পড়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের সুপুত্র অর্ক গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখনীতে এই ধারাবাহিকটি দর্শকদের অন্যতম পছন্দের ধারাবাহিক।

এখানে পাঁচ বন্ধুর জমাটি বন্ধুত্বের গল্প দেখানো হবে এমনটাই বোঝা গিয়েছিল প্রোমো দেখে। যদিও এই মুহূর্তে বন্ধুর সংখ্যা চার। এবং এই ধারাবাহিকের মূল নায়িকা শিমুল। তার অত্যন্ত খিটখিটে, কড়া, দজ্জাল শাশুড়ি। বেয়াদব দেওর, বোকা, নির্বোধ বর আর এক পাগলী ননদ। এই নিয়েই তার সংসার। আর এই সংসারে শিমুলকে একমাত্র ভালোবাসে তার ননদ।

শিমুলের শাশুড়ি তাকে পাড়া-প্রতিবেশী বন্ধুদের সঙ্গে মিশতে দেয় না। যদি কেউ তার কান ভারী করে এই ভয়ে। ‌ যদিও শিমুলের পাগলী ননদ থাকে আশ্বস্ত করে নিয়ে গেছিল বিপাশাদের বাড়ি নেমন্তন্ন রক্ষা করতে।‌ শাশুড়িকে বাইরে থেকে তালাবন্ধ করে গিয়েছিল তারা।‌ আর তাই বিপাশার বাড়িতে হাসি-ঠাট্টার মাঝেও শিমুলের মন পড়ে থাকে বাড়িতে। সে ভাবতে থাকে যদি তার শাশুড়ি মা উঠে পড়ে, যদি পরাগ চলে আসে তখন কি হবে।

শিমুল-পরাগের ডিভোর্স কি তাহলে সত্যিই হচ্ছে?

আর যথারীতি শিমুলের ভয় কে সত্যি করে নির্ধারিত সময়ের আগে বাড়ি ফিরে আসে পরাগ আর পলাশ। তাদের দরজা ধাক্কায় ঘুম ভেঙে যায় শিমুলের শাশুড়ির। কিন্তু দরজা যে বাইরে থেকে বন্ধ। কারণ তালা দিয়ে গিয়েছে শিমুল আর তার ননদ পুতুল। ব্যাস এই নিয়েই শুরু হয় তুলকালাম। শিমুলকে বাপের বাড়ি ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্ত নেয় পরাগ। এমন কি সে বলে সে শিমুলের খাওয়ার টাকা পাঠিয়ে দেবে। ‌ আর তখনই প্রতিবাদী শিমুল পরাগকে স্পষ্ট করে বলে দেয় ডিভোর্স হলে খোরপোশ তো তোমাকে দিতেই হবে। হাড় কিপ্টে পরাগ কী তাতে রাজি হবে?

Ratna Adhikary