জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Kar Kachhe Koi Moner Kotha: পাড়ার সকলের সামনে দুশ্চরিত্র অপবাদের হাত থেকে কে বাঁচাবে শিমুলকে? কার কাছে জব্দ হবে পরাগ?

ধারাবাহিকের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত সমাজের বাস্তব রূপকে তুলে ধরছে জি বাংলার (Zee Bangla) ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kachhe Koi Moner Kotha)। বিয়ের পর একটা মেয়েকে শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে যেসকল পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়, তাই দর্শকদের সামনে আবারও তুলে ধরল এই মেগা। গল্পের প্রধান চরিত্র শিমুল (Shimul), বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে এসে স্বামী, শাশুড়ি ও দেওরের নানান অপমানের সামনা করেছে সে।

শাশুড়ি শিমুলকে প্রথমদিন থেকে প্রতিক্ষেত্রে খোঁটা দিয়ে এসেছে। স্বামী শিমুলের উপর শারীরিক ও মানসিক দুই অত্যাচার করে ও দেওর বৌদি বলে সম্মান দেয়না শিমুলকে। বাড়িতে শুধু রয়েছে ননদ পুতুল, একমাত্র সে শিমুলকে ভালোবাসে। তবুও শিমুল স্বনির্ভর নয় বলে শ্বশুরবাড়িতেই পড়ে থাকতে হয়। তবে সে অন্যায় দেখলে চুপ থাকে না।

শিমুল বুঝে গিয়েছে, শ্বশুবাড়িতে সম্মানের সাথে টিকে থাকতে হলে তাকে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে। বিয়ের আগে শিমুলের সঙ্গে শতদ্রু (Shatadru) নামের একজন কলেজের বন্ধুর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সেই সম্পর্ক অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছে। পরাগ সেই সম্পর্কের কথা জানতে পেরে শিমুলকে অপমান করে ও গায়ে হাত তোলে। শিমুল পরাগের (Parag) এরূপ ব্যবহারের কথা পরাগ যে স্কুল পড়ে, সেই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে জানায়।

শিমুলের শাশুড়ি শিমুলের সঙ্গে খারাপ ব্যাবহার করলেও শিমুল শাশুড়ির কাশি ঘুরতে যাওয়ার জন্য নিজের বালা বন্দক রেখে টাকা জোগাড় করে দেয়। এদিকে ঘরে সকলের অবর্তমানে হঠাৎ বোনের বিয়ের নিমন্ত্রণ করতে শিমুলের শ্বশুরবাড়ি আসে শতদ্রু। পলাশ সেই সুযোগে পরাগের মাথায় আরও খারাপ খারাপ কথা ঢুকিয়ে দেয়।

আরও পড়ুনঃ রূপের আসল চেহারা সামনে আসতেই গাঙ্গুলি বাড়িতে ফিরল গিনি! ঠাম্মিকে জড়িয়ে কেঁদে ফেলল

পরাগ ঠিক করে এবার নিজের স্কুলের শিক্ষক ও শিমুলের সকল পাড়ার বন্ধুদের ডেকে এনে শিমুলের এই কুকাজের কথা বলবে। যদিও এখানে শিমুলের কোনও দোষ নেই। কিন্তু পরাগ সকলের সামনে শতদ্রুকে নিয়ে শিমুলের নামে নানান খারাপ কথা বলে ও শিমুলকে অপমান করে। পরাগের এমন ব্যবহারে এবার শিমুল কি পদক্ষেপ নেবে? নিজেকে এই অপমানের হাত থেকে বাঁচাতে শিমুল কি করবে?

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।