Mithijhora Upcoming Episode: জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক মিঠিঝোরা(Mithijhora)। নতুন নতুন চ’ম’কে বর্তমানে জ’মে উঠেছে ধারাবাহিকের কাহিনী। স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হরগৌরী পাইস হোটেলকে এই প্রথমবার প’রা’স্ত করে রাত ১০ টার স্লট হ’স্তা’ন্ত’র করল মিঠিঝোরা। রাই নীলু এবং স্রোত, বর্তমানে নতুন মোড় নিয়েছে তিন বোনের জীবন।
শৌর্য্য পাওয়ার আশায় ম’ত্ত নীলু। ইতিমধ্যে মা হওয়া’র মি’থ্যে নাটক শু’রু করেছে সে। কিন্তু কথায় বলে স’ত্যি কখনও চা’পা থাকে না, মিথ্যে যতই শ’ক্তি’শা’লী হোক না কেন স’ত্যে’র কাছে সে প’রা’স্ত হবেই। এবার তাই ঘ’ট’ছে নীলুর সঙ্গে। বৌমণিকে ফোন করে নীলু যে ডা’ক্তা’র দেখতে যায়নি সেই কথা জে’নে নেয় ডোরা। শৌর্য্য আর নীলুর কথা বলার সময় সুচিস্মিতাকে নিয়ে ঘরে ঢু’কে গিয়ে শৌর্য্যকে সবটা জানি’য়ে দেয় তাঁরা। যদিও নিজেকে বাঁ’চা’নো’র শেষ চে’ষ্টা করতে থাকে নীলু। তবে শৌর্য্য জানিয়ে দেয় সে নিজেই নীলুকে ডা’ক্তা’র দে’খা’তে নিয়ে যাবে।
অপরদিকে সার্থকের ব্যবহারে অ’তি’ষ্ঠ হয়ে কলেজ ছা’ড়া’র সি’দ্ধা’ন্ত নিয়ে নেয় স্রোত। সার্থক আর স্রোতের পুরো ঘ’ট’না’টা জানতে পেরে প্রিন্সিপ্যাল স্যার ডেকে পা’ঠা’ন তাঁদের দুজনকেই। তবে ল্যা’বে কাজ করতে গিয়েই আ’হ’ত হয় স্রোত। স্রোতের চো’ট লে’গে’ছে দেখে উ’দ্বি’গ্ন নিয়ে যায় সার্থক। ত’ড়িঘ’ড়ি স্রোতকে অফিসে নিয়ে গিয়ে স্রোতের হা’তে’র ড্রে’সিং করিয়ে দেয় সার্থক। সার্থককে এইভাবে দেখে অবাক হয়ে যায় স্রোত।
তবে ঝ’ড় উ’ঠে’ছে রাইয়ের জী’ব’নেও, নতুন ব’স’ন্ত হয়ে রাইয়ের জীবনে এসেছে অনির্বাণ। কিন্তু ভালোবাসা ডানা বাঁ’ধা’র আগেই শুরু হয়ে গেছে মা’ন অ’ভি’মা’নে পা’লা। রাই বাড়িতে যায়নি বলে রাইয়ের প্রতি অ’ভি’মা’নের পা’হা’ড় জ’মে’ছে অনির্বাণের ম’নে। আর এই সু’যো’গ’টা কা’জে লাগিয়েই অনির্বাণের ক্ষ’তি করার চে’ষ্টা করছে সুদীপ্ত। তবে সুদীপ্তর খা’রা’প উ’দ্দে’শ্যে আগেই আ’ন্দা’জ করে নিয়েছে রাই। সুদীপ্ত তাই যখন নিজের মধ্যেই কথা বলতে বাস্ত তখন সুদীপ্তর সমস্ত কথা ফো’নে’র রে’ক’র্ডা’র মা’ধ্য’মে রে’ক’র্ড করে নেয় রাই।
এরপর নিজের প’রি’ক’ল্প’না অনুযায়ী রাইয়ের হাত দিয়েই বাদামি রঙের ফাইলটা পা’স ক’রি’য়ে দেয় সুদীপ্ত। পরের দিনই পুলিশ নিয়ে অফিসে এসে রাইকে গ্রে’ফ’তা’র করতে বলে সুদীপ্ত। তখন পু’লি’শ রাইকে বলেন রে’ক’র্ড’টা চা’লি’য়ে দিতে যেখানে সুদীপ্ত স্প’ষ্ট বলেছে সে অনির্বাণের ক্ষ’তি করতে চায়। রেকর্ডিং-এর কথাগুলো শুনে সুদীপ্তর ক’লা’র চে’পে ধ’রে অনির্বাণ। সুদীপ্ত বলে এই সবটা মি’থ্যে, রাইয়ের চ’ক্রা’ন্ত। রাই তখন অনির্বাণকে বলে সে সবটা প্র’মা’ণ করে দিয়েছে এবার দা’য়’ভা’র অনির্বাণের। রাইকে ভ’র’সা করে সুদীপ্তকে কি শা’স্তি দেবে অনির্বাণ”