Kar Kache Koi Moner Kotha Today Episode: জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kache Koi Moner Kotha)। শুরুর থেকেই বিয়ের পর মহিলাদের জীবন, তাদের নানান সমস্যা তুলে ধরেছে এই ধারাবাহিকটি। ধারাবাহিকের কাহিনীও বেশ দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল দর্শকদের। যদিও প্রতিপক্ষ চ্যানেলের কাছে কখনওই মাথা চারা দিয়ে উঠতে পারেনি অর্গানিক স্টুডিওর কার কাছে কই মনের কথা। প্রতিপক্ষ গীতা হোক বা দীপা বারবার স্টার জলসার ধারাবাহিকের কাছে পরাস্ত হয়েই ফিরতে হয়েছে শিমুলকে।
যদিও শিমুলের থেকে সরে গিয়ে বর্তমানে ধারাবাহিকের কাহিনীর মুখ্য নায়িকা হয়ে উঠেছে পুতুল। স্বামীর প্রাণ বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে সে। পুতুল ভেবেই নিয়েছে রাস্তায় গান গেয়ে টাকা রোজগার করে স্বামী সুস্থ করতে হবে তাকে। যদিও এর বাকি সময়ের মতোই ননদের পাশে দাঁড়িয়েছে বড় বৌদি শিমুল। যেভাবেই হোক টাকা জোগাড় করতে শুরু করেছে তারা। এমনকি এবার মেয়ে আর বড় বউমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে মধুবালা দেবীও।
কার কাছে কই মনের কথা আজকের পর্ব ১১ জুন (Kar Kache Koi Moner Kotha Today Episode 11 June)
ইতিমধ্যেই ধারাবাহিকে দেখা গেছে তীর্থকে হাসপাতাল থেকে ছাড়ানোর জন্য বাড়ি বন্দক দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মধুবালা দেবী। কিন্তু প্রতীক্ষার কথায় বাড়ির কাগজে সই করতে বারণ করে দেয় পলাশ। মধুবালা দেবী বলেন তার ছোট ছেলেও তারই মতো বিচার বুদ্ধি হারিয়ে ফেলেছে। মায়ের কথাকে সমর্থন করে পরাগ বলে সে আজ একজন ভালো মানুষ হতে পেরেছে শুধুমাত্র শিমুলের জন্য। কিন্তু প্রতীক্ষার কু’বুদ্ধিতে দিনে দিনে পলাশ আরও খারাপ হয়ে যাচ্ছে।
তীর্থকে বাঁচাতে গয়না বন্দক দিল শিমুল এবং মধুবালা
তখনই শিমুল বলে এইভাবে হাতে হাত গুটিয়ে বসে থাকার সময় তাদের নেয়। তাই এবার তাদের কিছু একটা করতেই হবে। শিমুলের কথা শুনেই তারপর নিজের সমস্ত গয়নাগাটি নিয়ে সোনার দোকানে চলে যায় মধুবালা দেবী এবং শিমুল। নিজেদের সমস্ত গয়না বন্দক দেয় তারা। যদিও দোকানদার বলেন সুদ দিতে না পারলে সমস্ত গয়না নিজের কাছেই রেখে দেবেন তিনি।
আরো পড়ুন: দারুণ খবর! যমুনা ঢাকির পর ফের একবার জুটিতে ফিরছেন শ্বেতা-রুবেল! কোন চ্যানেলে?
হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ কি বললেন শিমুলকে?
গয়না বন্দক দিয়ে টাকা নিয়ে হাসপাতালে চলে যায় শিমুল, পরাগ আর মধুবালা দেবী। টাকা জমা দিয়ে শিমুল বলে তারা এবার কি তীর্থকে নিয়ে যেতে পারবে? শিমুল এও বলেন তাদের আর ৭ লাখ টাকা বাকি আছে সেটা তারা পরেরদিন এসে দিয়ে যাবে। কিন্তু শিমুলের কথায় রাজি হয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তারা বলেন পুরো টাকা না দিয়ে তীর্থকে নিয়ে যেতে পারেন না শিমুল। তীর্থকে হাসপাতাল থেকে ছড়িয়ে আনতে এবার কি করবে শিমুল? আপনাদের কি মনে হয় শিমুল কি পারবে তীর্থকে বাঁচাতে?